কোডিং শেখার জন্য সেরা ২৫ টি ওয়েব সাইট …. :)

Google+0
আমরা অনেকেই কোডিং শেখার জন্য অনেক সময় নষ্ট করি এবং অনেকে কিছু ঘাটাঘাটি করি কিন্তু প্র্যাকটিস করি না। কোনো কিছুই প্র্যাকটিস ছাড়া শেখা সম্ভব নয়। যদি এমন হয় প্র্যাকটিস ও ঘাটাঘাটি দুটি এক সাথে, প্র্যাকটিস এবং সাথে সাথে শেখা। এরকমই ২৫ টি ওয়েব সাইট আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরব, এই ওয়েব সাইট গুলো থেকে আপনি খুব সহজে HTML, HTML5, CSS3, JavaScript, SQL, XHTML, Bootstrap, C, C++, Python, Ruby, Android Development, Java এবং আরো অনেক Web Languages শিখতে পারবেন.

1.Codecademy

শেখার জন্য আমার দেখা সেরা ওয়েব সাইট হল কোড একাডেমি… এটা হল সেই স্থান যেখান থেকে একজন বিগিনারের জন্য পারফেক্ট প্লেস। শুরু থেকেই একজন মানুষ হতাশ হয়ে পরে কোথা থেকে শুরু করবে, কিভাবে করবে আরো অনেক কিছু এখান থেকে সহজে শুরু করতে পারবেন। এখান থেকে আপনি ওয়েব বেজ সব কিছুরই বেসিক খুব ভালভাবে আয়ত্ত করতে পারবেন।
2.Udacity

ইউডিএসিটি আরেকটা প্লেস যেখান থেকে সহযে শিখতে পারবেন। এখানে অধিকাংশ সময় ভিডিও টিউটোরিয়াল পাওয়া যায় সেগুলোর উপরে ২-৩ মিনিটের কুইজ থাকে আরো অনেক কিছুই। এখান থেকে আপনি Computer Science, Web Application Engineering, Software Testing, Web Development, HTML5, Python, Java, Computer Science, Algorithm এগুলোর ভাল টিউটোরিয়াল পাবেন।

3.Google Android Development

এটা হচ্ছে এন্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য বেস্ট। যারা এই এন্ড্রয়েড তৈরী করেছে তাদের কাছ থেকেই শেখেন। এখানে বেসিক থেকে এডভান্স পর্যন্ত সব কিছুই পাবেন। আর কিভাবে আপনার এপস প্লে স্টোরের জন্য রেডি করবেন সেটাও পাবেন।

4.Google’s Python Class

গুগলের পাইথন ক্লাস বলা হয় এটাকে। এটা সম্পূর্ণ ফ্রী।

5.Coursera

এখানে সম্পূর্ণ ফ্রী অনেক কোর্স পাবেন। এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক ভাল ভাল টিউটোরিয়াল পাবেন। এখান থেকে Computer architecture, Programming languages, C++ for C programming, Algorithms, Artificial Intelligence, Cryptography…etc এই গুলো খুব ভাল ভাবে শিখতে পারবেন।

Websites What You Will Learn

6.Code.org Basics of JavaScript programming, Python, Hopscotch etc.

7.W3Schools HTML5, CSS3, JavaScript, jQuery, Bootstrap.

8.Thenewboston HTML5, CSS3, JavaScript, Java, Python, PHP, App Development, Android Development, C Programming.

9.MIT OpenCourseWare Electrical engineering and computer science in MIT’s OpenCourseWare collection

10.Khan Academy Everything what you here

11.Webmonkey HTML5, Ajax, CSS3, APIs, Javascript etc.

12.CodeAvengers HTML5, CSS3, JavaScript, Python etc.

13.Codeschool HTML/CSS, JavaScript, Ruby, iOS

14.TeamTreeHouse HTML/CSS, JavaScript, Ruby, iOS, Android, Python…

15.Html5Rocks HTML5/CSS

16.Sqlzoo SQL

17.EDX Computer Science, Java

18. TheCodePlayer HTML5, CSS3, Javascript, Jquery

19.LearnPythonTheHardWay Python

20. SkillCrush HTML/CSS, JavaScript, Python …more

21.TutsPlus WordPress, Plugin Development, Webdesigning, Other Coding tutorials

22.CodeCombat Play to learn code

23.Coderdojo HTML5, CSS3, JavaScript

24.LearnLayout Advanced CSS

25.Dash HTML5, CSS3, JavaScript

পেঙ্গুইন (০১): ভুলগুলো দুর হোক!

আসসসালামু আলাইকুম। আশা করছি সবাই ভালো সুস্থ ও সুন্দর আছেন।

উইন্ডোজ লাইসেন্সের দাম যদি $200 না হয়ে ৳২০০ হত? ওকে, হয়ত তখন একটা প্রশ্ন থাকতো, কিন্তু আমাদের মত সাধারণ মানুষদের জন্য একটা ওএসের জন্য $200 অনেক বেশিই, কাজেই সিম্পলি আমরা এটা পাশের দোকান থেকে ৪০ টাকা দিয়ে কিনে নিই 😛

আমরা ছোটবেলা থেকেই পাইরেসিকে অপরাধ জানতে শিখিনি, এটাকে খুব সাধারণ একটা বিষয় হিসেবেই জেনেছি, আর সবখানে উইন্ডোজ দেখে এসে এখন পেঙ্গুইন শুনলে ভয় করি। আর এমনকি এই ২৭ অক্টোবর ২০১৮ তে এসেও অনেকের লিনাক্স শুনলে চোখে ভাসে, কালো পর্দায় হাজার হাজার লাইন কোড লেখা তার সামনে ভারী ফ্রেমের চশমা পড়া গম্ভীর কেউ কিবোর্ড চেপে যাচ্ছে…

আমি আসলে মনে করতাম, এখন এই ধারণাটা তেমন কারো নেই, কিন্তু বিভিন্নজনের মন্তব্যে বুঝতে পারছি, লিনাক্স নিয়ে অনেকেই এখনো নামের বাইরে তেমন কোন ধারণা-ই নেই। যেমন, আমি দুটি মন্তব্য কোটেশন করছি:

“ওহ, আমি আসলে লিনাক্স-ই বলতে চেয়েছিলাম, লিনাক্স আর উবুন্টু যে আলাদা এটা জানতাম না।”

“Asole asol bapar ta hocche kar proyojon tar upor nirvor kore system kmn hbe. Ekhn ekjon graphics designer to ar linux use korbena. Ar linux o to Kichu din por por update korte hoi. Sadharon manus linux a application install diteo himsim khai. To se kaj korbe na kivabe install dibe seta shike berabe. Proyojon onujayi system lagbe. Windows hok ar linux hok. Linux ektu upper level er der jonno.”

মন্তব্য দুটি ফেসবুকের কমেন্ট বক্স থেকে নেওয়া, এরকম আরো কিছু মন্তব্য চোখে পড়লো। অতএব, স্পষ্ট যে, পেঙ্গুইন নিয়ে এখনো পুরনো ভুলগুলো দুর হয়নি।

লিনাক্স নিয়ে বাংলায় লেখা একেবারেই নেই, এমন না। অনেক চমৎকার সব লেখা আছে, যেগুলো পড়ে আমি সহ অনেকেই লিনাক্সকে চিনেছি। বিশেষ করে আদনান কাইয়ুম ভাইয়ের সহজ উবুন্টু শিক্ষা খুব খুব অসাধারণ, কিন্তু অনেক পুরনো 🙁

কাজেই, কিবোর্ড ধরলাম, শুরু করতে যাচ্ছি পেঙ্গুইন নিয়ে নতুন সিরিজ! আমার নিজের লিনাক্সের অ আ ক খ খুব ভালো বলা যাবে না। তবে যারা আমার চেয়েও নবীন, তাদের কিছুটা হলেও অণুপ্রেরণা দিতে পারব আশা করি।

উপরে যে দুটো কমেন্ট পোস্ট করেছি, সে দুটি বিষয়েই এই লেখা। অর্থাৎ, লিনাক্স আসলে কি? এবং লিনাক্স কাদের জন্য?
লিনাক্স কি?

তো প্রথমে সেই পুরনো কথাগুলোই বলি, লিনাক্স কি? লিনাক্স বলতে লিনাক্স ফাউন্ডেশন কে বোঝানো হতে পারে, GNU/Linux কে বোঝানো হতে পারে, হতে পারে লিনাক্সভিত্তিক ওএসের সাধারণ নাম। যাই হোক, মূলত লিনাক্স একটা কার্ণেল। এবারের প্রশ্ন, কার্ণেল আবার কি? খায় না মাথায় দেয়? ওকে, কার্ণেল এ দুটোর কিছুই করে না, কিন্তু এটা যেটা করে, সেটা হলো, এটা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মাঝে সম্পর্ক স্থাপন করে। এটা ওএসের খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

উইন্ডোজেরও এরকম একটা কার্ণেল আছে, NT, আবার ম্যাক ওএসের XNU। কিন্তু লিনাক্সের সাথে এদের বড় একটি পার্থক্য হলো লিনাক্স ওপেন সোর্স আর এগুলো ক্লোজড সোর্স। ওপেন সোর্সের সুবিধা কি? সহজ একটি উত্তর হলো, XNU আর NT অথবা Mac OS বা Windows এর উপর ভিত্তি করে কেউ নিজের একটা ওএস তৈরি করতে পারবে না। অ্যাপল আর উইন্ডোজ এগুলো নিজেদের কব্জায় রেখে দিয়েছে। আর লিনাক্স? সবার জন্য উম্মুক্ত!

একটা কার্ণেল তৈরি কিন্তু খুব সোজা বিষয় নয়! আর সেটাকে ওপেন সোর্স করে দেওয়া কিন্তু খুব চমৎকার বিষয়। আর মাইক্রোসফট নিজেও কিন্তু লিনাক্স কার্ণেল ব্যবহার করে তাদের Azure প্রজেক্টে। কারণ সেখানে NT কার্ণেল উপযুক্ত নয় আর যখন লিনাক্সের মত একটা কার্ণেল প্রস্তুত আছে, তখন নতুন করে কার্ণেল তৈরিও তারা করতে চায়নি। গুগলও তাদের ক্রোম ওএস, এন্ড্রয়েড লিনাক্সে ভিত্তি করে তৈরি করেছে।

অর্থাৎ. লিনাক্স কার্ণেলের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ওএস তৈরি হয়, এবং অনেকসময়ই লিনাক্স বলতে লিনাক্সভিত্তিক ওএসকে বোঝানো হয়। যেমন: লিনাক্সের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে ডেবিয়ান ওএস; এটাকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে উবুন্টু, ডিপিন; উবুন্টুর উপর ভিত্তি করে এলিমেন্টরী, মিন্ট, এমএক্স প্রভৃতি! এরকম অনেক উবুন্টু ও ডেবিয়ানভিত্তিক ওএস আছে। আবার আরেকটা লিনাক্স ওএস আর্চ, আর্চের উপর ভিত্তি করে তৈরি ম্যাগপাই, ম্যাঞ্জারো, এন্টার্গস, অ্যানার্চি প্রভৃতি! এখানে উল্লেখিত সবগুলোসহ প্রায় সব লিনাক্স ওএসই বিনামূল্যে পাওয়া যায়।

সামারি: লিনাক্স একটা কার্ণেল, এই কার্ণেল ভিত্তিক বিভিন্ন ওএস ও সেই ওএস ভিত্তিক আরো ওএস রয়েছে। এগুলোকে একসাথে প্রায়ই লিনাক্স বা লিনাক্স ওএস বলা হয়।
লিনাক্স কাদের জন্য?

লিনাক্স একটু আপার ক্লাসের জন্য, এটা অবশ্যই সত্য। তার মানে এই নয়, যে লিনাক্স জনতার জন্য না! বিশ্বের সেরা ৫০০ সুপার কম্পিউটারের ৫০০টিই যেমন লিনাক্সে চলে, তেমনি আমার ছোট্ট লো কনফিগ ডেস্কটপটাও লিনাক্সে চলে।

লিনাক্সভিত্তিক ওএস কিন্তু একটি বা দুইটি নয়! কাজেই লিনাক্স সবার জন্য। যেমন: সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য রয়েছে মিন্ট, উবুন্টু, ডিপিন, এলিমেন্টরী, ম্যাঞ্জারো, ম্যাগপাই, এমএক্স, ভয়েজার প্রভৃতি চমৎকার ওএস। এ নিয়ে পরবর্তীতে কথা হবে। তবে উবুন্টু নিয়ে একটু বলি। উবুন্টুর লোগোটার একটা অর্থ আছে ‘সার্কেল অফ ফ্রেন্ড’, বা বন্ধুত্বের বৃত্ত। আর উবুন্টু অর্থ, সবার জন্য মানবতা, আরেকটা অর্থ আছে, যেটার বাংলা করা একটু কঠিন, I am what I am because of who we all are, অতএব, এটা সাধারণ মানুষের জন্য না কাদের জন্য সেটা ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন!

সফটওয়্যার পাইরেসি।

এটি এমন একটি অপরাধ যা আমরা নির্দিধায় করে যাচ্ছি ও এর মূল্য প্রতি পদে দিচ্ছি, তবুও আমাদের আক্কেল হচ্ছে না।

পাইরেসি আমাদের কাছে মামুলি জিনিস হয়ে গেছে৷ ফুচকা চটপটির মতো পাইরেসিও হজম করে ফেলি হালাল ভেবে৷

অনেকে আবার পাইরেসি কি জানেনই না! আচ্ছা আমি বলে দিই।

কোন সফটওয়্যার, ডিজিটাল মিডিয়া যদি আপনি যথাযথ মূল্য পরিশোধ না করে চুরি করে ব্যাবহার করেন তাহলে তা পাইরেসি বলে গন্য হবে৷

ভুয়া লাইসেন্সে উইন্ডোজ ব্যাবহার, ক্র‍্যাক করে ফটোশপ চালানো, ক্র‍্যাক করে আইডিএম ব্যাবহার এর আওতায় পরে৷

এখন অনেকে বলবেন এতে আহামরি দোষ কোথায়? সিরিয়াসলি? চুরিকে প্রশ্রয় দেন কিভাবে? যত ছোটই হোক আর যত বড়ই হোক চুরি চুরিই!

অনেকে বলবেন এতে ক্ষতি কি?
আপনার কম্পিউটার জঞ্জাল বানানোর জন্যে একখান ক্র‍্যাকড উইন্ডোজ যথেষ্ট!
আপনি নিজেকে ইনফ্যাক্ট করেছেন তো করেছেনই, পাইরেসির মাধ্যমে অন্যকেও উৎসাহী করছেন৷
একটা সফটওয়্যার বানাতে প্রচুর মেধা ও সময় ও টাকা খরচ হয়।
সফটওয়্যার এর মূল্য দ্বারা তারা রাতের খাবার জোগায়৷
তাদের মেধাশ্রমের মূল্য না দিয়ে ক্র‍্যাক করে তাদের টাকা মেরে খাচ্ছেন আপনি!

কিভাবে পাইরেসি থেকে দূরে থাকা যায়?
আপনি যদি চুরি থেকে নিজেকে মুক্ত করে মানসিক প্রশান্তি লাভ, ভবিষ্যত ডেভেলপারদের শ্রম পন্ড করতে না চান! তাহলে আপনার জন্যে রইলো শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা!

আপনি যেভাবে পাইরেসি না করে লাভ করবেন!

ওপেন সোর্স সফটওয়্যার বা বিনামূল্যে উন্মুক্ত সফটওয়্যার মানবকল্যানের জন্যে তৈরী করা হয়৷ যাদের সাম্যর্থ নেই তারা এসব এপ বিনামূল্যে ব্যাবহার, মডিফাই, ভাগাভাগি করতে পারেন৷

মাইক্রোসফট উইন্ডোজের চেয়ে হাজারগুন সুবিধাসম্পন্ন অপারেটিং সিস্টেম জিএনইউ লিনাক্স৷ যা বিনামূল্যে পাওয়া যায়৷ আমি লিনাক্স মিন্ট চালাই আতে আমি ভিডিও এডিট ও গ্রাফিক্স ডিজাইন করি৷

ফটোশপ ও ইলাস্ট্রেটরের বিকল্প হিসেবে ব্যাবহার করুন গিম্প ও ইংস্কেপ। এগুলি কতটুকু ভালো হবে? Logos by nick চ্যানেলটি দেখার জন্যে আমন্ত্রন রইলো।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর বদলে ব্যাবহার করুন লিব্রে অফিস, ওপেন অফিস।

মূল কথা হলো, চুরিকে সহজ ভাবে নিবেন না। একটা অপরাধ সহজ হয়ে গেলে বাকিগুলো হতেও বেশী সময় নিবে না৷ ধন্যবাদ পড়ার জন্যে

#WINDOWS10

 

কিভাবে আপনি WINDOWS 10 কে সীমিত আকারে আপনার নেটের ডাটা ব্যাবহার করতে দিবেন?

ভদ্র দা এর পোস্টের সুবাদে এখানে ছয়টি মেথড বলা আছে যেগুলো কিছুটা হলেও রক্ষা করবে আপনার নেট প্যাকেজ ডাটা শেষ হওয়ার হাত থেকে।
তবে অন্যান্য কারণেও আপনার ডাটা পাকেজ শেষ হতে পারে।

১। আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি মিটার কানেকশন এ রূপান্তর করুনঃ (turn on metered connection)
আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি মিটার কানেকশন এ রুপান্তর করতে হবে।

মিটার কানেকশন টি কোথায় অবস্থিতঃ
Metered connection is now located under Start > Settings > Network & Internet > Wi-Fi > your connection name.

মেথড ১ দেখুন

২। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ অফ রাখুনঃ (turn off background apps)

উইন্ডোজ অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকে এবং তারা প্রচুর ডাটা নষ্ট করে।

Settings > Privacy > Background apps.

মেথড ২ দেখুন

৩। মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভ (disable OneDrive)
মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভ ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকে এবং অনেক সময়ের প্রয়োজন না থাকলেও এটি আপনার ফাইল সব সময় আপডেট রাখার জন্য ইন্টারনেট এর ডাটা ইউজ করে।

To disable OneDrive, press CTRL + SHIFT + ESC.

Select the startup tab Then under the Startup tab you can disable OneDrive.

স্টার্ট আপ ট্যাব সিলেক্ট করুন এবং সেখান থেকে ওয়ানড্রাইভ’ ডিজেবল করুন
আপনি ড্রপবক্স এবং গুগোল ড্রাইভ এর জন্য একই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

মেথড ৩ দেখুন

৪। পিসি সিঙ্ক ডিজেবল করুনঃ (disable pc sync)

Go to Settings > Accounts > Sync your settings and turn Sync settings off.

আপনি যদি মাইক্রোসফট একাউন্ট ইউজ করেন তাহলে আপনার এখানে পিসি সিং অফ করার অপশন দেখাবে অথবা আপনি যদি উইন্ডোজ একাউন্ট ইউজ করেন তাহলে এই অপশনটি গ্রে অবস্থায় থাকবে।

মেথড ৪ দেখুন

৫। নোটিফিকেশন অফ রাখুনঃ (turn off notification)
মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা সেভ করার আরেকটি উপায় হতে পারে একশন সেন্টারের নোটিফিকেশন অফ রাখা।
সিস্টেম ট্রেতে অবস্থিত একশন সেন্টারের আইকনের উপর রাইট ক্লিক করুন এবং এখান থেকে সিলেক্ট করুন TURN ON QUIET HOURS

চিত্র ৫ দেখুন

৬। লাইভ টাইলস অফ রাখুনঃ (turn off live tiles)

ফিড ভিত্তিক অ্যাপ যেমন নিউজ, টু

২৫০টি কম্পিউটার বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর সহ :

১) তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক – ডেটা

২) ডেটা শব্দের অর্থ – ফ্যাক্ট

৩) বিশেষ প্রেক্ষিতে ডেটাকে অর্থবহ করাই- ইনফরমেশন

৪) তথ্য=উপাত্ত+প্রেক্ষিত+অর্থ

৫) তথ্য বিতরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের সাথে যুক্ত – তথ্য প্রযুক্তি

৬) ICT in Education Program প্রকাশ করে – UNESCO

৭) কম্পিউটারের ভেতর আছে – অসংখ্য বর্তনী

৮) তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে – কম্পিউটার

৯) কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে – ৪টি

১০) মনো এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৪৬ সালে

১১) স্টেরিও এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৬০ সালে

১২) সারাবিশ্বে এফএম ফ্রিকুয়েন্সি 87.5-108.0 Hz

১৩) Radio Communication System এ ব্রডকাস্টিং – ৩ ধরণের

১৪) PAL এর পূর্ণরূপ – Phase Alternation by Line

১৫) দেশে বেসরকারি চ্যানেল -৪১টি

১৬) পৃথিবীর বৃহত্তম নেটওয়ার্ক – ইন্টারনেট

১৭) ইন্টারনেট চালু হয় – ARPANET দিয়ে (১৯৬৯)

১৮) ARPANET চালু করে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ

১৯) ইন্টারনেট শব্দটি চালু হয় – ১৯৮২ সালে

২০) ARPANETএ TCP/IP চালু হয় – ১৯৮৩ সালে

২১) NSFNET প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮৬ সালে

২২) ARPANET বন্ধ হয় – ১৯৯০ সালে

২৩) সবার জন্য ইন্টারনেট উন্মুক্ত হয় – ১৯৮৯ সালে

২৪) ISOC প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে

২৫) বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ৫কোটি ২২লাখ (৩২%)

২৬) ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক পর্যায় ১৯৬৯-১৯৮৩

২৭) টিভি – একমূখী যোগাযোগ ব্যবস্থা

২৮) “Global Village” ও “The Medium is the Message” এর উদ্ভাবক – মার্শাল ম্যাকলুহান (১৯১১-১৯৮০)

২৯) The Gutenberg : The Making Typographic Man প্রকাশিত হয় – ১৯৬২ সালে

৩০) Understanding Media প্রকাশিত হয় – ১৯৬৪ সালে

৩১) বিশ্বগ্রামের মূলভিত্তি – নিরাপদ তথ্য আদান প্রদান

৩২) বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড – কানেকটিভিটি

৩৩) কম্পিউটার দিয়ে গাণিতিক যুক্তি ও সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক কাজ করা যায়

৩৪) বর্তমান বিশ্বের জ্ঞানের প্রধান ভান্ডার – ওয়েবসাইট

৩৫) EHRএর পূর্ণরুপ – Electronic Heath Records

৩৬) অফিসের সার্বিক কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় করাকে বলে – অফিস অটোমেশন

৩৭) IT+Entertainment = Xbox

৩৮) IT+Telecommunication = iPod

৩৯) IT+Consumer Electronics= Vaio

৪০) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে – ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটারে

৪১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের জন্য ব্যবহার করা হয় – প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ

৪২।রোবটের উপাদান- Power System, Actuator, Sensor, Manipulation

৪৩।PCB এর পূর্ণরূপ – Printed Circuit Board

৪৪।খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০০ সালে ত্বকের চিকিৎসায় শীতল তাপমাত্রা ব্যবহার করতো – মিশরীয়রা

৪৫।নেপোলিয়নের চিকিৎসক ছিলেন – ডমিনিক জ্যা ল্যারি

৪৬।মহাশূন্যে প্রেরিত প্রথম উপগ্রহ – স্পুটনিক-১

৪৭।চাঁদে প্রথম মানুষ পৌঁছে – ২০জুলাই, ১৯৬৯ সালে

৪৮।MRP এর পূর্ণরুপ – Manufacturing Resource Planning

৪৯।UAV উড়তে সক্ষম ১০০ কি.মি. পর্যন্ত

৫০।GPS এর পূর্ণরুপ – Global Positioning System

৫১।ব্যক্তি সনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয় -বায়োমেট্রিক পদ্ধতি

৫২।হ্যান্ড জিওমেট্রি রিডার পরিমাপ করতে পারে – ৩১০০০+ পয়েন্ট

৫৩।আইরিস সনাক্তকরণ পদ্ধতিতে সময় লাগে -১০-১৫ সেকেন্ড

৫৪।Bioinformatics শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Paulien Hogeweg

৫৫।Bioinformatics এর জনক – Margaret Oakley Dayhaff

৫৬।এক সেট পূর্নাঙ্গ জীনকে বলা হয় – জিনোম

৫৭।Genetic Engineering শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Jack Williamson l

৫৮। রিকম্বিনান্ট ডিএনএ তৈরি করেন – Paul Berg(1972)

৫৯।বিশ্বের প্রথম ট্রান্সজেনিক প্রাণি- ইঁদুর (1974)

৬০।বিশ্বের প্রথম Genetic Engineering Company – Genetech(1976)

৬১।GMO এর পূর্ণরুপ – Genetically Modified Organism

৬২।পারমানবিক বা আনবিক মাত্রার কার্যক্ষম কৌশল – ন্যানোটেকনোলজি

৬৩।অনুর গঠন দেখা যায় – স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপে

৬৪।Computer Ethics Institute এর নির্দেশনা – ১০টি

৬৫।ব্রেইল ছাড়া অন্ধদের পড়ার পদ্ধতি – Screen Magnification / Screen Reading Software

৬৬।যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মৌলিক উপাদান – ৫টি

৬৭।ট্রান্সমিশন স্পিডকে বলা হয় – Bandwidth

৬৮।Bandwidth মাপা হয় – bps এ

৬৯।ন্যারো ব্যান্ডের গতি 45-300 bps

৭০।ভয়েস ব্যান্ডের গতি 9600 bps

৭১।ব্রডব্যান্ডের গতি- 1 Mbps

৭২।ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন- এসিনক্রোনাস

৭৩।সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রতি ব্লকে ক্যারেক্টার ৮০-১৩২টি

৭৪।ডাটা ট্রান্সমিশন মোড- ৩ প্রকার

৭৫।একদিকে ডাটা প্রেরণ- সিমপ্লেক্স মোড

৭৬।উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ, তবে এক সাথে নয়- হাফ ডুপ্লেক্স মোড

৭৭।একই সাথে উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ – ফুল ডুপ্লেক্স মোড

৭৮।ক্যাবল তৈরি হয়- পরাবৈদ্যুতিক(Dielectric) পদার্থ দ্বারা

৭৯।Co-axial Cable এ গতি 200 Mbps পর্যন্ত

৮০।Twisted Pair Cable এ তার থাকে- 4 জোড়া

৮১।Fiber Optic- Light signal ট্রান্সমিট করে

৮২।মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 300 MHz – 30 GHz

৮৩।কৃত্রিম উপগ্রহের উদ্ভব ঘটে- ১৯৫০ এর দশকে

৮৪।Geosynchronous Satellite স্থাপিত হয়- ১৯৬০ এর দশকে

৮৫।কৃত্রিম উপগ্রহ থাকে ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩৬০০ কি.মি. উর্ধ্বে

৮৬।Bluetooth এর রেঞ্জ 10 -100 Meter

৮৭।Wi-fi এর পূর্ণরুপ- Wireless Fidelity

৮৮।Wi-fi এর গতি- 54 Mbps

৮৯।WiMax শব্দটি চালু হয়- ২০০১ সালে

৯০।WiMax এর পূর্ণরুপ- Worlwide Interoperabilty for Microwave Access

৯১।৪র্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি- WiMax

৯২।WiMax এর গতি- 75 Mbps

৯৩।FDMA = Frequency Division Multiple Access

৯৪।CDMA = Code Division Multiple Access

৯৫।মোবাইলের মূল অংশ- ৩টি

৯৬।SIM = Subscriber Identity Module

৯৭।GSM = Global System for Mobile Communication

৯৮।GSM প্রথম নামকরণ করা হয়- ১৯৮২ সালে

৯৯।GSM এর চ্যানেল- ১২৪টি (প্রতিটি 200 KHz)

১০০।GSM এ ব্যবহৃত ফ্রিকুয়েন্সি- 4 ধরনের

১০১.GSM ব্যবহৃত হয় ২১৮টি দেশে

১০২.GSM 3G এর জন্য প্রযোজ্য

১০৩.GSM এ বিদ্যুৎ খরচ গড়ে ২ওয়াট

১০৪.CDMA আবিষ্কার করে Qualcom(১৯৯৫)

১০৫.রেডিও ওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 10 KHz-1GHz

১০৬.রেডিও ওয়েভের গতি 24Kbps

১০৭.CDMA 3G তে পা রাখে ১৯৯৯ সালে

১০৮.CDMA ডাটা প্রদান করে স্প্রেড স্পেকট্রামে

১০৯.1G AMPS চালু করা হয় ১৯৮৩ সালে উত্তর আমেরিকায়

১১০.সর্বপ্রথম প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয় 2G তে

১১১.MMS ও SMS চালু হয় 2G তে

১১২.3G চালু হয় ১৯৯২ সালে

১১৩.3G এর ব্যান্ডউইথ 2MHz

১১৪.3G Mobile প্রথম ব্যবহার করে জাপানের NTT Docomo (২০০১)

১১৫.4G এর প্রধান বৈশিষ্ট্য IP ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যবহার

১১৬.4G এর গতি 3G এর চেয়ে ৫০ গুণ বেশি

১১৭.4G এর প্রকৃত ব্যান্ডউইথ 10Mbps

১১৮.টার্মিনাল দুই ধরনের

১১৯.ভৌগলিকভাবে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক- ৪ ধরনের

১২০.PAN সীমাবদ্ধ ১০ মিটারের মধ্যে

১২১.PAN এর ধারণা দেন থমাস জিমারম্যান

১২২.LAN সীমাবদ্ধ ১০ কিলোমিটারের মধ্যে

১২৩.LAN এ ব্যবহৃত হয় Co-axial Cable

১২৪.কেবল টিভি নেটওয়ার্ক- MAN

১২৫.NIC=Network Interface Card

১২৬.NIC কার্ডের কোডে বিট সংখ্যা-48

১২৭.মডেম দুই ধরনের

১২৮.Hub হল দুইয়ের অধিক পোর্টযুক্ত রিপিটার

১২৯.স্বনামধন্য রাউটার কোম্পানি- Cisco

১৩০.ব্রিজ প্রধানত ৩ প্রকার

১৩১.নেটওয়ার্কে PC যে বিন্দুতে যুক্ত থাকে, তাকে নোড বলে।

১৩২.Office Management-এ ব্যবহৃত হয়- Tree Topology

১৩৩.বানিজ্যিকভাবে Cloud Computing শুরু করে- আমাজন (২০০৬)

১৩৪.Cloud Computing এর বৈশিষ্ট্য- ৩টি

১৩৫.সংখ্যা পদ্ধতিরর প্রতীক- অংক

১৩৬.সংখ্যা পদ্ধতি দুই ধরণের

১৩৭.Positional সংখ্যা পদ্ধতিরর জন্য প্রয়োজন- 3টি ডাটা

১৩৮.সংখ্যাকে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশে ভাগ করা হয় Radix Point দিয়ে

১৩৯.Bit এর পূর্ণরুপ- Binary Digit

১৪০.Digital Computerএর মৌলিক একক- Bit

১৪১.সরলতম গণনা পদ্ধতি- বাইনারী পদ্ধতি

১৪২. “O” এর লজিক লেভেল : 0 Volt থেকে +0.8 Volt পর্যন্ত

১৪৩. “1” এর লজিক লেভেল : +2 Volt থেকে +5 Volt পর্যন্ত

১৪৪.Digital Device কাজ করে- Binary মোডে

১৪৫.n বিটের মান 2^n টি

১৪৬.BCD Code = Binary Coded Decimal Code

১৪৭.ASCII=American Standard Code for Information Interchange

১৪৮.ASCII উদ্ভাবন করেন- রবার্ট বিমার (১৯৬৫)

১৪৯.ASCII কোডে বিট সংখ্যা- ৭টি

১৫০.EBCDIC=Extended Binary Coded Decimal Information Code

১৫১.Unicode উদ্ভাবন করে Apple and Xerox Corporation (1991)

১৫২.Unicode বিট সংখ্যা- 2 Byte

১৫৩.Unicode এর ১ম 256 টি কোড ASCII কোডের অনুরুপ

১৫৪.Unicode এর চিহ্নিত চিহ্ন- ৬৫,৫৩৬টি (2^10)

১৫৫.ASCII এর বিট সংখ্যা- 1 Byte

১৫৬.বুলিয়ান এলজেবরার প্রবর্তক- জর্জ বুলি(১৮৪৭)

১৫৭.বুলিয়ান যোগকে বলে- Logical Addition

১৫৮.Dual Principle মেনে চলে- “and” ও “OR”

১৫৯.এক বা একাধিক চলক থাকে Logic Function এ

১৬০.Logic Function এ চলকের বিভিন্ন মান- Input

১৬১.Logic Function এর মান বা ফলাফল- Output

১৬২.বুলিয়ান উপপাদ্য প্রমাণ করা যায়- ট্রুথটেবিল দিয়ে

১৬৩.Digital Electronic Circuit হলো- Logic Gate

১৬৪.মৌলিক Logic Gate – ৩টি (OR, AND, NOT)

১৬৫.সার্বজনীন গেইট- ২টি (NAND,NOR)

১৬৬.বিশেষ গেইট- X-OR,X-NOR

১৬৭.Encoder এ 2^nটি ইনপুট থেকে n টি আউটপুট হয়

১৬৮.Decoder এ nটি ইনপুট থেকে 2^nটি আউটপুট দেয়

১৬৯.Half Adder এ Sum ও Carry থাকে

১৭০.Full Adder এ ১টি Sum ও ২টি Carry থাকে

১৭১.একগুচ্ছ ফ্লিপ-ফ্লপ হলো- রেজিস্ট্রার

১৭২.Input pulse গুনতে পারে- Counter

১৭৩.Web page তৈরি করা হয়- HTML দ্বারা

১৭৪.ছবির ফাইল-. jpg/.jpeg/.bmp

১৭৫.ভিডিও ফাইল-.mov/.mpeg/mp4

১৭৬.অডিও ফাইল- mp3

১৭৭.ওয়েবসাইটকে দৃষ্টিনন্দন করতে ব্যবহৃত হয়-.css

১৭৮.বর্তমানে চালু আছে- IPV4

১৭৯.IPV4 প্রকাশে প্রয়োজন- 32bit

১৮০.IP address এর Alphanumeric address- DNS

১৮১.সারাবিশ্বের ডোমেইন নেইম নিয়ন্ত্রণ করে- InterNIC

১৮২.জেনেরিক টাইপ ডোমেইন- টপ লেভেল ডোমেইন

১৮৩.http = hyper text transfer protocol

১৮৪.URL = Uniform Resource Locator

১৮৫.HTML আবিষ্কার করেন- টিম বার্নার লী (১৯৯০)

১৮৬.HTML তৈরি করে W3C

১৮৭.ওয়েব ডিজাইনের মূল কাজ- টেমপ্লেট তৈরি করা

১৮৮.প্রোগ্রামিংয়ের ভাষা- ৫স্তর বিশিষ্ট

১৮৯.Machine Language(1G)-1945

১৯০.Assembly Language(2G)-1950

১৯১.High Level Language(3G)-1960

১৯২.Very High Level Language(4G)-1970

১৯৩.Natural Language(5G)-1980

১৯৪.লো লেভেল vaSha-1G,2G

১৯৫.বিভিন্ন সাংকেতিক এড্রেস থাকে- লেভেলে

১৯৬.C Language তৈরি করেন- ডেনিস রিচি (১৯৭০)

১৯৭.C++ তৈরি করেন- Bijarne Stroustrup(১৯৮০)

১৯৮.Visual Basic শেষবার প্রকাশিত হয়- ১৯৯৮ সালে

১৯৯.Java ডিজাইন করে- Sun Micro System

২০০.ALGOL এর উদ্ভাবন ঘটে- ১৯৫৮ সালে

২০১.Fortran তৈরি করেন- জন বাকাস(১৯৫০)

২০২.Python তৈরি করেন- গুইডো ভ্যান রোসাম (১৯৯১)

২০৩.4G এর ভাষা- Intellect,SQL

২০৪.Pseudo Code- ছদ্ম কোড

২০৫.Visual Programming- Event Driven

২০৬.C Language এসেছে BCPL থেকে

২০৭.Turbo C তৈরি করে- Borland Company

২০৮.C ভাষার দরকারী Header ফাইল- stdio.h

২০৯.C এর অত্যাবশ্যকীয় অংশ- main () Function

২১০.ANSI C ভাষা সমর্থন করে- 4 শ্রেণির ডাটা

২১১.ANCI C তে কী-ওয়ার্ড- 47 টি

২১২.ANSI C++ এ কী-ওয়ার্ড- 63 টি

২১৩.ডাটাবেজের ভিত্তি- ফিল্ড

২১৪.Database Modelএর ধারণা দেন- E.F.Codd (১৯৭০)

২১৫.সবচেয়ে জনপ্রিয় Query- Selec Query

২১৬.SQL = Structured Query Language

২১৭.SQL তৈরি করে- IBM(১৯৭৪)

২১৮.ERP = Enterprise Resource Planning

২১৯.বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়- ২১ মে, ২০০৬

২২০.MIS = Management Information System

২২১।ভুয়া মেইল জমার স্থান- Spam

২২২।CD= Compact Disk

২২৩।MS Excel হলো Spreadsheet Software

২২৪।বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৯৬ সালে

২২৫।বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার- ENIAC

২২৬।ল্যাপটপ প্রথম বাজারে আসে-১৯৮১ সালে

২২৭।ROM=Read Only Memory

২২৮।বর্তমান প্রজন্ম- 4G

২২৯।টুইটারের জনক- জ্যাক ডরসি

২৩০। MODEM এ আছে – Modulator + Demodulator

২৩১।UNIX হলো Operating System

২৩২।CPU= Central Processing Unit

২৩৩।IC দিয়ে তৈরি প্রথম কম্পিউটার- IBM360

২৩৪।ডিজিটাল কম্পিউটারের সূক্ষতা ১০০%

২৩৫।১ম প্রোগ্রামার- লেডি অগাস্টা

২৩৬।১ম প্রোগ্রামিং ভাষা-ADA

২৩৭।কম্পিউটারে দেয়া অপ্রয়োজনীয় তথ্য-গিবারিশ

২৩৮।কম্পিউটার ভাইরাস আসে-১৯৫০ সালে

২৪০।কম্পিউটার ভাইরাস নাম দেন-ফ্রেড কোহেন

২৪১। Mother of All Virus-CIH

২৪২।VIRUS=Vital Information Resources Under Seize

২৪৩।প্রোগ্রাম রচনার সবচেয়ে কঠিন ভাষা- মেশিন ভাষা

২৪৪।NORTON-একটি এন্টিভাইরাস

২৪৫।মুরাতা বয়-জাপানি রোবট

২৪৬। 1nm=10^(-9) m

২৪৭।স্বর্ণের পরমাণুর আকার- 0.3nm

২৪৮।আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় লাগে শূন্য সেকেন্ড

২৪৯।অপটিক্যাল ফাইবারের কোর ডায়ামিটার- ৮-১০ মাইক্রন

২৫০।১ম Wireless ব্যবহার করেন-Guglielimo Marconi(1901)

২৫১। ASCII-7 কোডের প্রথম 3bitকে জোন এবং শেষ 4bitকে সংখ্যাসূচক বলে

২৫২।ASCII সারণি মতে,
0-3 & 127 = Control Character
32-64 = Special Character
65-96 = Capital Letters & Some Signs
97-127 = Small Letters & Some Signs

২৫৩। EBCDIC কোডে- 0-9 = 1111 A-Z = 1100,1101,1110 Special Signs = 0100,0101,0110,0111

২৫৪। EBCDIC কোডে ২৫৬টি বর্ণ,চিহ্ন ও সংখ্যা আছে

২৫৫। EBCDIC কোড ব্যবহৃত হয়- IBM Mainframe Computer ও Mini Computer- এ।

২৫৬। Unicode উন্নত করে-Unicode Consortium

২৫৭। ফাইবার অপটিক ক্যাবল তৈরিতে ব্যবহৃত অন্তরক পদার্থ- সিলিকন ডাই অক্সাইড ও Muli Component Glass (Soda Boro Silicet, NaOH Silicet etc.)

২৫৮।Real Time Application এর Data Transfer এ বেশি ব্যবহৃত হয় Isochronous

২৫৯।Radio Wave এর Data Transmission Speed –24 Kbps

২৬০।Wifi এর দ্রুততম সংস্করণ-IE

মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ

১। হাড় সংখ্যা – ২০৬
২। পেশী সংখ্যা – ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা – ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা – ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা – ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা – ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ – ১২০/৮০
৮। রক্তের PH – ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা – ৩৩
১০। নেক মধ্যে #Vertebrae সংখ্যা – ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা – ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা – ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা – ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা – ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা – ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা – ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা – ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ – চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি – লিভার
২১। ছোট কোষ – রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ – ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় – স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী – বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।

কনটেন্ট রাইটিং কি ও কনটেন্ট লিখে কিভাবে আয় করবেন?

কনটেন্ট রাইটিং হল এমন এক ধরণের রাইট আপ যা কোন ওয়েবসাইট বা পেজ বা কোন পণ্য বা বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করে।

অনেক একে আর্টিকেল রাইটিং ও বলে থাকে । যেমন আপনি যদি ইন্টারনেটে কোন প্রডাক্ট বা কোন বিষয় নিয়ে সার্চ করেন তাহলে যে বিবরণ গুলো পান সেগুলোই হল কনটেন্ট ।

সহজ কথায় কনটেন্ট রাইটিং হল কোন বিষয়ের উপর ৩০০-১০০০ বা ২০০০ বা ততোধিক শব্দের লেখা তৈরি করা যা কোথাও থেকে কপি না করে পুরোটাই নিজের ভাষায় লেখা।

কনটেন্ট রাইটিং এর ফিউচার কেমন?
ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে সাথে বেড়ে কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা । কারন যেকোন কিছুর ডিজিটাল উপস্থিতি বা ইন্টারনেটে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে আগে দরকার কনটেন্ট ।

সেই ১৯৯৬ সালে বিল গেটস বলেছিলেন “কনটেন্ট ইজ কিং’’ । ব্যাপারটা তেমনি হয়ত থাকবে কারন অন্য অনেক কাজ রোবট বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে প্রতিস্থাপন করা গেলেও লেখালেখির কাজের ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি এখনো ।

লেখালখির কাজ বা কনটেন্ট রাইটিং কত ধরণের হতে পারে?
বিভিন্ন ধরণের লেখালখির বা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ আছে । সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ
 এস ই ও কনটেন্ট রাইটিং
 ওয়েব কনটেন্ট রাইটিং
 অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং
 ব্লগ রাইটিং
 টেকনিক্যাল কনটেন্ট রাইটিং
 ই-বুক রাইটিং
 প্রোডাক্ট রিভিউ রাইটিং
 প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশান রাইটিং
 একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং
 প্রুফরিডিং ও এডিটিং
 শর্ট আর্টিকেল রাইটিং বা স্নিপেট রাইটিং
 রি-রাইটিং
 প্রেস রিলিজ রাইটিং
 সিভি বা রিজিউম রাইটিং
 ট্রান্সলেশন
 ট্রান্সক্রিপশন বা অডিও ও ভিডিও থেকে টেক্সট রাইটিং
 কোন বই বা হার্ড কপি থেকে সফট কপি রাইটিং
 কোম্পানির নিউজ লেটার রাইটিং
 কোম্পানির ই-মেইল রাইটিং
 কোম্পানির অ্যাড বা ব্রশিউর রাইটিং
 স্ক্রিপ রাইটিং
 নিউজ কনটেন্ট রাইটিং
 সামারাইজেশন রাইটিং
 পাওয়ার পয়েন্ট প্রেসেন্টেশান রাইটিং ইত্যাদি

কনটেন্ট রাইটিং এ আয়ের নিশ্চয়তা কেমন?
অবশ্যই ভাল মানের কন্টেন্টের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । লেখালেখি করে ২০-৩০ হাজার টাকা আয় করা খুব কঠিন কিছু না । বাংলাদেশের অনেকেই ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করছে । অনেকেই কোথায় কিভাবে কি করতে হবে সেটা ভালভাবেই জানে এবং সেভাবে আয়ও করছে ।

কোথায় কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ পাওয়া যায়?
অনলাইন এবং অফলাইন দুভাবেই কাজ পাওয়া যায় । ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই বেশ কয়েকটি সাইটের নাম পাবেন যেখানে লিখে আপনি আয় করতে পারবেন । তাছাড়া লেখালেখির বিভিন্ন কমিউনিটিতে অ্যাড হয়েও অনেক কাজ পাওয়া যায় ।

প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা

আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেকে আবার ইচ্ছা থাকা শর্তেও নিজের জেলার দর্শনীয় স্থানে যেতে পারেন না এমনকি নামও জানেন না! তাদের জন্য খুব সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো। ঘুরতে যাওয়া না হোক, নামগুলোতো জানা হলো। দেখুন আপনার জেলায় কোন কোন দর্শনীয় স্থান রয়েছে ? ভালো লাগলে মন্তব্য করবেন আর কোন নাম বাদ পরলে তা মন্তব্যের ঘরে সংযুক্ত করার অনুরোধ রইলো। পরে আমি তা এডিট করে মূল পোস্টে সংযুক্ত করে দিবো। সবাই ভালো থাকবেন।

রাজশাহী বিভাগ

বগুড়া

মহাস্থানগড়, ভাসু-বিহার, গোকুল মেধ, শাহ্ সুলতান বলখি মাহী সাওয়ারের মাজার, ভবানীপুর শিবমন্দির, ভবানী মন্দির, খেড়ুয়া মসজিদ, মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম, গ্রায়েন বাঁধ, ওয়ান্ডারল্যান্ড, মহাস্থান প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

ছোট সোনা মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি, দারসবাড়ী মসজিদ ও মাদ্রাসা, দারসবাড়ী মসজিদের প্রস্তরলিপি, খঞ্জনদীঘির মসজিদ, ধনাইচকের মসজিদ, চামচিকা মসজিদ, তিন গম্বুজ মসজিদ ও তাহখানা, তাহখানা কমপ্লেক্স, শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহ.) মাজার, শাহ নেয়ামতউল্লাহর সমাধি, কোতোয়ালি দরওয়াজা, দাফেউল বালা, বালিয়াদীঘি, খঞ্জনদীঘি, কানসাটের জমিদারবাড়ি, তরতীপুর, চাঁপাই জামে মসজিদ, মহারাজপুর জামে মসজিদ, মাঝপাড়া জামে মসজিদ, হজরত বুলন শাহর (রহ.) মাজার, সর্ববৃহৎ দুর্গাপূজা, মহারাজপুর মঞ্চ, বারঘরিয়া মঞ্চ, জোড়া মঠ।

জয়পুরহাট

আছরাঙ্গা দীঘি, নান্দাইল দীঘি, লকমা রাজবাড়ি, পাথরঘাটা নিমাই পীরের মাজার, গোপীনাথপুর মন্দির, দুওয়ানী ঘাট, বারশিবালয় মন্দির, হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ, পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি, কড়ই কাদিপুর বধ্যভূমি, সেভেনথ ডে অ্যাডভেন্টিস মারানাথা সেমিনার খনজনপুর খ্রিস্টান মিশনারি স্মৃতিস্তম্ভ-৭১, শিশু উদ্যান।
পাবনা

ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ, জোড়বাংলার মন্দির, তাড়াশ বিল্ডিং, পাবনা ক্যাডেট কলেজ, প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক, অনুকূল ঠাকুর টেম্পল, পাবনা মানসিক হাসপাতাল, সমন্বিত লাগসই কৃষি প্রযুক্তি জাদুঘর, চাটমোহর শাহী মসজিদ, সমাজ শাহী মসজিদ, হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির, হরিপুর জমিদারবাড়ি পুকুর, মথুরাপুর মিশন, চলনবিলের সূর্যাস্ত, বড়াল ব্রিজ রেলসেতু, বৃদ্ধমরিচ শাহী মসজিদ, জমিদার রানীর পুকুরঘাট, শেখ শাহ্? ফরিদ (রহ.) মসজিদ, লর্ড হার্ডিঞ্জ রেল সেতু, লালন শাহ সেতু, ঈশ্বরদী রেলজংশন, ঈশ্বরদী ইপিজেড, ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, শহীদনগর স্মৃতিস্তম্ভ, বেঙ্গল মিট, সুজানগর আজিম চৌধুরীর জমিদারবাড়ি, গাজনার বিল, হজরত মাহতাব উদ্দিন শাহ আউলিয়ার মাজার, তাঁতীবন্দ জমিদারবাড়ি, নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট, কৈটোলা নিষ্কাশন পাম্প হাউস, বেড়া পাম্প হাউস ও স্লুইসগেট, হুরাসাগর নদীর তীরে বেড়া পোর্ট।

নওগাঁ

কুশুম্বা মসজিদ, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, পতিসর রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, দিব্যক জয়সত্মম্ভ, মাহি সমেত্মাষ, বলিহার রাজবাড়ি, আলতাদীঘি, জগদলবাড়ি, হলুদবিহার, দুবলহাটি জমিদারবাড়ি।

নাটোর

উত্তরা গণভবন, রানী ভবানী রাজবাড়ি, লুর্দের রানী ধর্মপল্লী, বোর্নি মারিয়াবাদ ধর্মপল্লী।

রাজশাহী

হজরত শাহ মখদুম রূপোষের (রহ.) দরগা, পুঠিয়া রাজবাড়ি, পুঠিয়া বড় আহ্নিক মন্দির, পুঠিয়া বড় শিবমন্দির, পুঠিয়া দোলমন্দির, পুঠিয়া গোবিন্দ মন্দির, বাঘা মসজিদ, দুই গম্বুজবিশিষ্ট কিসমত মাড়িয়া মসজিদ, এক গম্বুজবিশিষ্ট রুইপাড়া (দুর্গাপুর) জামে মসজিদ, বাগধানী মসজিদ (পবা), তিন গম্বুজবিশিষ্ট ভাগনা (তানোর) জামে মসজিদ, হজরত শাহ্ সুলতান (র.)-এর মাজার, চতুর্দশ শতাব্দী), দেওপাড়া প্রশস্তি, বড়কুঠি (অষ্টাদশ শতাব্দী), তালোন্দ শিব মন্দির, রাজশাহী বড়কুঠি, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, রাজশাহী কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, রাজশাহী।

সিরাজগঞ্জ

বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু, মখদুম শাহের মাজার, রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, চলনবিল, যাদব চক্রবর্তী নিবাস, ইলিয়ট ব্রিজ, শাহজাদপুর মসজিদ, জয়সাগর দীঘি, নবরত্ন মন্দির, ছয়আনি পাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ, ভিক্টোরিয়া স্কুল, হার্ড পয়েন্ট, ইকো পার্ক, মিল্কভিটা, রাউতারা বাঁধ ও স্লুইসগেট, বাঘাবাড়ি নদীবন্দর।

রংপুর বিভাগ

দিনাজপুর

দিনাজপুর রাজবাড়ি, চেহেলগাজি মসজিদ ও মাজার, কান্তজিউর মন্দির, ঘোডাঘাট দুর্গ, সীতাকোট বিহার, সুরা মসজিদ, নয়াবাদ মসজিদ, রামসাগর, স্বপ্নপুরী, স্টেশন ক্লাব, কালেক্টরেট ভবন, সার্কিট হাউস ও জুলুমসাগর, দিনাজপুর ভবন, সিংড়া ফরেস্ট, হিলি স্থলবন্দর, বিরল স্থলবন্দর।

গাইবান্ধা

বর্ধনকুঠি, নলডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, বামনডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, ভতরখালীর কাষ্ঠ কালী, রাজা বিরাট, ভবানীগঞ্জ পোস্ট অফিস ও বাগুড়িয়া তহশিল অফিস।

কুড়িগ্রাম

চান্দামারী মসজিদ, শাহী মসজিদ, চন্ডীমন্দির, দোলমঞ্চ মন্দির, ভেতরবন্দ জমিদারবাড়ি, পাঙ্গা জমিদারবাড়ি ধ্বংসাবশেষ, সিন্দুরমতি দীঘি, চিলমারী বন্দর, শহীদ মিনার, স্বাধীনতার বিজয়স্তম্ভ, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক, পাঙ্গা জমিদারবাড়ির কামান, বঙ্গ সোনাহাট ব্রিজ, মুন্সিবাড়ি।

লালমনিরহাট

তিন বিঘা করিডোর ও দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল, তিস্তা ব্যারাজ ও অবসর রেস্ট হাউস, বুড়িমারী স্থলবন্দর, শেখ ফজলল করিমের বাড়ি ও কবর, তুষভান্ডার জমিদারবাড়ি, কাকিনা জমিদারবাড়ি, নিদাড়িয়া মসজিদ, হারানো মসজিদ, সিন্দুরমতি দীঘি, কালীবাড়ি মন্দির ও মসজিদ, বিমানঘাঁটি, তিস্তা রেলসেতু, হালা বটের তল, লালমনিরহাট জেলা জাদুঘর, দালাইলামা ছড়া সমন্বিত খামার প্রকল্প।

নীলফামারী

ধর্মপালের রাজবাড়ি, ময়নামতি দুর্গ, ভীমের মায়ের চুলা, হরিশচন্দ্রের পাঠ, সৈয়দপুরের চিনি মসজিদ, তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্প, নীলফামারী জাদুঘর, কুন্দুপুকুর মাজার, দুন্দিবাড়ী স্লুইসগেট, বাসার গেট, স্মৃতি অম্লান।

পঞ্চগড়

ভিতরগড়, মহারাজার দীঘি, বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দির, সমতলভূমিতে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত চা-বাগান, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বার আউলিয়ার মাজার, গোলকধাম মন্দির, তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো, তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্নার, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর, রকস্ মিউজিয়াম।

রংপুর

পায়রাবন্দ, তাজহাট জমিদারবাড়ি, কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার, ভিন্ন জগৎ, ঝাড়বিশলা।

ঠাকুরগাঁও

জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গী সূর্যপুরী আমগাছ, ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড ট্যুরিজম লি., রাজভিটা, রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি, হরিপুর রাজবাড়ি, জগদল রাজবাড়ি, প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন নেকমরদ, পীর শাহ নেকমরদের মাজার, মহালবাড়ি মসজিদ, শালবাড়ি মসজিদ ও ইমামবাড়া, সনগাঁ শাহী মসজিদ, ফতেহপুর মসজিদ, মেদিনীসাগর জামে মসজিদ, গেদুড়া মসজিদ, গোরক্ষনাথ মন্দির, কূপ ও শিলালিপি, হরিণমারী শিবমন্দির, হরিপুর রাজবাড়ি শিবমন্দির, গোবিন্দনগর মন্দির, ঢোলরহাট মন্দির, ভেমটিয়া শিবমন্দির, মালদুয়ার দুর্গ, গড়গ্রাম দুর্গ, বাংলা গড়, গড় ভবানীপুর, গড়খাঁড়ি, কোরমখান গড়, সাপটি বুরুজ, দীঘি।

সিলেট বিভাগ

হবিগঞ্জ

বিথঙ্গল আখড়া, বানিয়াচং প্রাচী রাজবাড়ির ধংসাবশেষ, বানিয়াচং পুরানবাগ মসজিদ, সাগরদীঘি, হব্যা গোমার দারা গুটি, নাগুড়া ফার্ম, সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট, কালেঙ্গা রিজার্ভ ফরেস্ট, রাবারবাগান, ফরুটসভ্যালি, সিপাহসালার হজরত শাহ সৈয়দ নাসির উদ্দিনের (রহ.) মাজার, লালচান্দ চা-বাগান, দেউন্দি চা-বাগান, লস্করপুর চা-বাগান, চন্ডীছড়া চা-বাগান, চাকলাপুঞ্জি চা-বাগান, চান্দপুর চা-বাগান, নালুয়া চা-বাগান, আমু চা-বাগান, রেমা চা-বাগান, দারাগাঁও চা-বাগান, শ্রীবাড়ী চা-বাগান, পারকুল চা-বাগান, সাতছড়ি চা-বাগান।

মৌলভীবাজার

চা-বাগান, মাধবকুন্ড, মাধবকুন্ড ইকো পার্ক, বর্ষিজোড়া ইকো পার্ক, হজরত শাহ মোস্তফার (রহ.) মাজার, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ।

সুনামগঞ্জ

টাঙ্গুগুয়ার হাওর, হাছনরাজা মিউজিয়াম, লাউড়ের গড়, ডলুরা শহীদদের সমাধিসৌধ, টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প। বাগবাড়ি টিলা , সেলবরষ জামে মসজিদ, সুখাইড় কালীবাড়ি মন্দির, কাহালা কালীবাড়ি, মহেষখলা কালীবাড়ি, তাহিরপুর উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে হলহলিয়া গ্রামে রাজা বিজয় সিংহের বাসস্থানের ধ্বংসাশেষ।

সিলেট

জাফলং, ভোলাগঞ্জ, লালাখাল, তামাবিল, হাকালুকি হাওর, ক্বীন ব্রিজ, হজরত শাহজালাল (রহ.) ও শাহ পরানের (রহ.) মাজার, মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যদেবের বাড়ি, হাছনরাজার মিউজিয়াম, মালনীছড়া চা-বাগান, এমএজি ওসমানী বিমানবন্দর, পর্যটন মোটেল, জাকারিয়া সিটি, ড্রিমল্যান্ড পার্ক, আলী আমজাদের ঘড়ি, জিতু মিয়ার বাড়ি, মণিপুরী রাজবাড়ি, মণিপুরী মিউজিয়াম, শাহী ঈদগাহ, ওসমানী শিশুপার্ক।

বরিশাল বিভাগ

বরগুনা

বিবিচিনি শাহী মসজিদ, সোনারচর, লালদিয়ার বন ও সমুদ্র সৈকত, হরিণঘাটা, রাখাইন এলাকা, বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমি।

বরিশাল

দুর্গাসাগর, কালেক্টরেট ভবন, চাখার প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, রামমোহনের সমাধি মন্দির, সুজাবাদের কেল্লা, সংগ্রাম কেল্লা, শারকলের দুর্গ, গির্জামহল্লা, বেলস পার্ক, এবাদুল্লা মসজিদ, কসাই মসজিদ, অক্সফোর্ড গির্জা, শংকর মঠ, মুকুন্দ দাসের কালীবাড়ি, ভাটিখানার জোড়া মসজিদ, অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চরকিল্লা, এক গম্বুজ মসজিদ, সাড়ে তিন মণ ওজনের পিতলের মনসা।

ভোলা

চরকুকরিমুকরি, বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর, ওয়ান্ডার কিংডম, মনপুরা দ্বীপ।

ঝালকাঠি

সুজাবাদের কেল্লা, ঘোষাল রাজ বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, নুরুল্লাপুর মঠ, সিভিল কোর্ট ভবন, সাতুরিয়া জমিদারবাড়ি, জীবনানন্দ দাশের মামাবাড়ি, কীর্তিপাশা জমিদারবাড়ি, গাবখান সেতু, ধানসিঁড়ি নদী, রূপসা খাল, নেছারাবাদ কমপ্লেক্স, পোনাবালিয়া মন্দির, সিদ্ধকাঠি জমিদারবাড়ি, নলছিটি পৌরভবন, মার্চেন্টস্ স্কুল, চায়না কবর, কামিনী রায়ের বাড়ি, কুলকাঠি মসজিদ, সুরিচোড়া জামে মসজিদ, শিবমন্দির, নাদোরের মসজিদ।

পটুয়াখালী

কুয়াকাটা বৌদ্ধবিহার, শ্রীরামপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, মিঠাপুকুর, কানাইবালাই দীঘি, কমলা রানীর দীঘি, সুলতান ফকিরের মাজার, নুরাইনপুর রাজবাড়ি, শাহী মসজিদ।

পিরোজপুর

রায়েরকাঠি জমিদারবাড়ি, মঠবাড়িয়ার সাপলেজা কুঠিবাড়ি, প্রাচীন মসজিদ, মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, শ্রীরামকাঠি প্রণব মঠ সেবাশ্রম, গোপালকৃষ্ণ টাউন ক্লাব, শেরেবাংলা পাবলিক লাইব্রেরি, মাঝের চর মঠবাড়িয়া, পাড়েরহাট জমিদারবাড়ি, বলেশ্বরঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ।

চট্টগ্রাম বিভাগ

বান্দরবান

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, বগালেক, স্বর্ণমন্দির, কেওক্রাডং, নীলগিরি, প্রান্তিক লেক, ঋজুক জলপ্রপাত, মিরিঞ্জা কমপ্লেক্স।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কালভৈরব, সৌধ হীরণ্ময়, হাতিরপুল, কেল্লা শহীদ মাজার, গঙ্গাসাগর দীঘি, উলচাপাড়া মসজিদ, কাজী মাহমুদ শাহ (রহ.) মাজার, ছতুরা শরীফ, নাটঘর মন্দির, বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির।

চাঁদপুর

শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির, মনসামুড়া, দোয়াটি, সাহারপাড়ের দীঘি, উজানীতে বেহুলার পাটা, তুলাতলি মঠ, সাহেবগঞ্জ নীলকুঠি, লোহাগড় মঠ, রূপসা জমিদারবাড়ি, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, হজরত মাদ্দা খাঁ (রহ.) মসজিদ, বলাখাল জমিদারবাড়ি, নাসিরকোর্ট শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল, নাগরাজাদের বাড়ি, মঠ ও দীঘি, মঠ, নাওড়া, শাহরাস্তির (রহ.) মাজার, তিন গম্বুজ মসজিদ ও প্রাচীন কবর।

চট্টগ্রাম

ফয়স লেক, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা, চট্টগ্রাম শিশুপার্ক, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, আগ্রাবাদ, বাটালি হিল, ডিসি অফিস (পরীর পাহাড়), কোর্ট বিল্ডিং, ওয়ার সিমেট্রি (কমনওয়েলথ যুদ্ধসমাধি), ডিসি হিল, কদম মোবারক মসজিদ, শাহ্ আমানতের (রহ.) দরগা, বদর আউলিয়ার (রহ.) দরগা, বায়েজিদ বোস্তামির (রহ.) মাজার, শেখ ফরিদের চশমা, ওলি খাঁর মসজিদ, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, হামজার মসজিদ, হামজারবাগ, পাথরঘাটা রোমান ক্যাথলিক গির্জা, চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহার, নন্দনকানন, কৈবল্যধাম, চন্দ্রনাথ পাহাড় ও মন্দির, সীতাকুন্ড, বাঁশখালী ইকোপার্ক, সীতাকুন্ড ইকোপার্ক।

কুমিল্লা

শালবন বিহার ও প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের সমাধিক্ষেত্র ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) শাহ সুজা মসজিদ, জগন্নাথ মন্দির, ধর্মসাগর, বৌদ্ধবিহারের ধ্বংসাবশেষ, রূপবানমুড়া ও কুটিলামুড়া, বার্ডসংলগ্ন জোড়কানন দীঘি, জগন্নাথ দীঘি, বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন, শ্রী শ্রী রামঠাকুরের আশ্রম, রামমালা পাঠাগার ও নাটমন্দির, লাকসাম রোড, নবাব ফয়জুন্নেছার বাড়ি, সঙ্গীতজ্ঞ শচীনদেব বর্মণের বাড়ি, রাজেশপুর বন বিভাগের পিকনিক স্পট, গোমতি নদী, পুরাতন অভয়াশ্রম (কেটিসিসিএ লি.), বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড, কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী বেগম নার্গিসের বাড়ি, নবাব ফয়জুন্নেছার পৈতৃক বাড়ি।

কক্সবাজার

সমুদ্র সৈকত, হিমছড়ি, অগে্গ্মধা ক্যাং, আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া দ্বীপ, রামকোর্ট, লামারপাড়া ক্যাং, ইনানী, প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন, মাথিনের কূপ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।

ফেনী

সোনাগাজী মুহুরি সেচ প্রকল্প, পাগলা মিয়ার মাজার, শিলুয়ার শীল পাথর, রাজাঝির দীঘি, মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মসজিদ ও বাসভবন, চাঁদগাজী মসজিদ, ফেনী সরকারি কলেজ ভবন, মহিপালের বিজয় সিংহ দীঘি।

খাগড়াছড়ি

আলুটিলা, আলুটিলার সুড়ঙ্গ বা রহস্যময় গুহা, দেবতার পুকুর, ভগবানটিলা, দুই টিলা ও তিন টিলা, আলুটিলার ঝরনা, পর্যটন মোটেল, খাগড়াছড়ি, পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, মহালছড়ি হ্রদ, শতায়ু বটগাছ।

লক্ষ্মীপুর

দালালবাজার জমিদারবাড়ি, কামানখোলা জমিদারবাড়ি, তিতা খাঁ জামে মসজিদ, জিনের মসজিদ, খোয়া সাগর দীঘি, মটকা মসজিদ।

নোয়াখালী

পাবলিক লাইব্রেরি, গান্ধী আশ্রম, বজরা শাহী জামে মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, নিঝুম দ্বীপ।

রাঙ্গামাটি

কর্ণফুলী হ্রদ, পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝরনা, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, জেলা প্রশাসক বাংলো, জেলা প্রশাসক এলএইচ নিবলেটের সমাধি।

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর, আহছান মঞ্জিল, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, রাস্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মা/মেঘনা, ঢাকেশ্বরী মন্দির, কাজী নজরুল ইসলামের মাজার, বিমানবন্দর, সোনারগাঁও, বিজয় সরণি ফোয়ারা, বসুন্ধরা সিটি, বাকল্যান্ড বাঁধ, বলধা গার্ডেন, অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্য, জাতীয় ঈদগাহ ময়দান, শাহআলী বোগদাদির মাজার, ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন, জাতীয় জাদুঘর, ক্রিসেন্ট লেক, শিশুপার্ক, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-১, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-২, বাংলাদেশ-জাপান সেতু, বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, হোটেল সোনারগাঁও, কবিভবন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাহী মসজিদ, জয়কালী মন্দির, আসাদ গেট, বড় কাটারা, শাপলা চত্বর ফোয়ারা, ঢাকা শহররক্ষা বাঁধ, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্য, পল্টন ময়দান, অস্ত্র তৈরির কারখানা, শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তন, লোকশিল্প জাদুঘর, গুলশান লেক, ওসমানী উদ্যান, গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়াম, হোটেল শেরাটন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, ধানমন্ডি ঈদগাহ, কমলাপুর বৌদ্ধবিহার- কমলাপুর, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল, ঢাকা তোরণ, বাংলা একাডেমী গ্রন্থাগার, ছোট কাটারা-চকবাজারের দক্ষিণে, কদম ফোয়ারা, বিমাবন্দর রক্ষাবাঁধ, জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্য, স্বাধীনতা জাতীয় স্কোয়ার, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান জাদুঘর, রমনা লেক-রমনা পার্ক, যমুনা ভবন, তিন নেতার স্মৃতিসৌধ, মিরপুর স্টেডিয়াম, হোটেল পূর্বাণী-মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গুলিস্তান পার্ক, বিনত বিবির মসজিদ, শাক্যমুনি বৌদ্ধবিহার, খ্রিস্টান কবরস্থান, বিমানবাহিনীর সদর দফতর গেট, আওরঙ্গবাদ দুর্গ-লালবাগ, সার্ক ফোয়ারা, দুরন্ত ভাস্কর্য-শিশু একাডেমী, বিশ্ব ইজতেমা ময়দান-টঙ্গী, ধানমন্ডি লেক-ধানমন্ডি, বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়, চক মসজিদ, গুরুদুয়ারা নানক শাহী, হোসনি দালান, বলাকা ভাস্কর্য, মহানগর নাট্যমঞ্চ, সামরিক জাদুঘর, রাজারবাগ শহীদ স্মৃতিসৌধ, শিখা অনির্বাণ, সাত গম্বুজ মসজিদ, কাকরাইল চার্চ, দোয়েলচত্বর ভাস্কর্য, মহিলা সমিতি মঞ্চ, হাইকোর্ট ভবন, মহাকাশবিজ্ঞান ভবন, নভোথিয়েটার, তারা মসজিদ, লালবাগ দুর্গ, বাহাদুর শাহ পার্ক, পুলিশ মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেন, জাতীয় আর্কাইভস, রাজউক, ফ্যান্টাসি কিংডম, নন্দন পার্ক, ওয়ান্ডারল্যান্ড, শিশুপার্ক, শ্যামলী শিশুমেলা।

ফরিদপুর

গেরদা মসজিদ, পাতরাইল মসজিদ ও দীঘি, বাসদেব মন্দির, পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি ও কবরস্থান, নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট, জগদ্বন্ধু সুন্দরের আশ্রম, সাতৈর মসজিদ , ফাতেহাবাদ টাকশাল মথুরাপুর দেউল, বাইশ রশি জমিদার বাড়ি, জেলা জজ কোর্ট ভবন , ভাঙা মুন্সেফ কোর্ট ভবন, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ জাদুঘর।

গাজীপুর

জাগ্রত চৌরঙ্গী, ছয়দানা দীঘি ও যুদ্ধক্ষেত্র, উনিশে স্মারক ভাস্কর্য, আনসার-ভিডিপি একাডেমী স্মারক ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্নার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, রাজবাড়ি শ্মশান, শৈলাট , ইন্দ্রাকপুর, কপালেশ্বর, রাজা শিশুপালের রাজধানী, একডালা দুর্গ (প্রাচীন ও ধ্বংসপ্রাপ্ত), মীর জুমলার সেতু, সাকাশ্বর স্তম্ভ, বঙ্গতাজ তাজউদ্দিনের বাড়ি, বিজ্ঞানী মেঘনাথ সাহার বাড়ি, রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত কাওরাইদ বাংলো, ভাওয়াল রাজবাড়ি, বলধার জমিদারবাড়ি, পূবাইল জমিদারবাড়ি, বলিয়াদী জমিদারবাড়ি, কাশিমপুর জমিদারবাড়ি, দত্তপাড়া জমিদারবাড়ি, হায়দ্রাবাদ দীঘি, ভাওয়াল কলেজ দীঘি, রাহাপাড়া দীঘি, টেংরা দীঘি, তেলিহাটী দীঘি, সিঙ্গার দীঘি (পালরাজাদের রাজধানী নগরী), সিঙ্গার দীঘি, কাউছি টিহর, কর্ণপুর দীঘি, চৌড়াদীঘি, মাওনা দীঘি, ঢোলসমুদ্র দীঘি ও পুরাকীর্তি, রাজবিলাসী দীঘি, কোটামুনির ডিবি ও পুকুর, মনই বিবি-রওশন বিবির দীঘি (চান্দরা), মকেশ্বর বিল, বিল বেলাই, উষ্ণোৎস, গঙ্গা (সরোবর) তীর্থক্ষেত্র, ভাওয়াল রাজশ্মশানেশ্বরী, টোক বাদশাহী মসজিদ, সমাধিক্ষেত্র (কবরস্থান), চৌড়া, কালীগঞ্জ সাকেশ্বর আশোকামলের বৌদ্ধস্তম্ভ (ধর্মরাজিকা), পানজোড়া গির্জা, ব্রাহ্মমন্দির, সমাধিক্ষেত্র, গুপ্ত পরিবার, সেন্ট নিকোলাস (চার্চ), বক্তারপুর, ঈশা খাঁর মাজার, তিমুলিয়া গির্জা।

গোপালগঞ্জ

বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ, চন্দ্রভর্ম ফোর্ট ( কোটাল দুর্গ), মুকসুদপুরের ঐতিহাসিক নিদর্শন, বহলতলী মসজিদ, ধর্মরায়ের বাড়ি, থানাপাড়া জামে মসজিদ, খাগাইল গায়েবি মসজিদ, কোর্ট মসজিদ, সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ, সর্বজনীন কালীমন্দির, বিলরুট ক্যানেল, আড়পাড়া মুন্সীবাড়ি, শুকদেবের আশ্রম, খানার পাড় দীঘি, উলপুর জমিদারবাড়ি, ’৭১-এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ)।

জামালপুর

হজরত শাহ জামালের (রহ.) মাজার, হজরত শাহ কামালের (রহ.) মাজার, পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ (উনবিংশ শতাব্দী), নরপাড়া দুর্গ (ষোড়শ শতাব্দী), গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস, লাউচাপড়া পিকনিক স্পট।

কিশোরগঞ্জ

ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি, এগারসিন্ধুর দুর্গ, কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির, দিল্লির আখড়া, শোলাকিয়া ঈদগাহ, পাগলা মসজিদ, ভৈরব সেতু, হাওরাঞ্চল, সুকুমার রায়ের বাড়ি, জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, দুর্জয় স্মৃতিভাস্কর্য।

মাদারীপুর

হজরত শাহ মাদারের দরগাহ, আলগী কাজিবাড়ি মসজিদ, রাজা রামমন্দির ঝাউদিগিরি, আউলিয়াপুর নীলকুঠি, মিঠাপুর জমিদারবাড়ি, প্রণব মঠ, বাজিতপুর, মঠের বাজার মঠ, খোয়াজপুর, খালিয়া শান্তি কেন্দ্র, পর্বতের বাগান, শকুনী লেক, সেনাপতির দীঘি।

মানিকগঞ্জ

বালিয়াটি প্রাসাদ, তেওতা জমিদারবাড়ি, তেওতা নবরত্ন মঠ, মানিকগঞ্জের মত্তের মঠ, রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম, শিব সিদ্ধেশ্বরী মন্দির, শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালীবাড়ি, গৌরাঙ্গ মঠ, নারায়ণ সাধুর আশ্রম, মাচাইন গ্রামের ঐতিহাসিক মাজার ও পুরনো মসজিদ, বাঠইমুড়ি মাজার।

মুন্সীগঞ্জ

বল্লাল সেনের দীঘি, হরিশ্চন্দ্র রাজার দীঘি, রাজা শ্রীনাথের বাড়ি, রামপাল দীঘি, কোদাল ধোয়া দীঘি, শ্রীনগরের শ্যামসিদ্ধির মঠ, সোনারংয়ের জোড়া মঠ, হাসারার দরগাহ, ভাগ্যকূল রাজবাড়ি, রাঢ়ীখালে জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি, কুসুমপুরে তালুকদার বাড়ি মসজিদ, তাজপুর মসজিদ, পাথরঘাটা মসজিদ, কাজীশাহ মসজিদ, পোলঘাটার ব্রিজ, পাঁচ পীরের দরগাহ, সুখবাসপুর দীঘি, শিকদার সাহেবের মাজার, বার আউলিয়ার মাজার, শহীদ বাবা আদমের মসজিদ, ইদ্রাকপুর কেল্লা, অতীশ দীপঙ্করের পন্ডিতভিটা, হরগঙ্গা কলেজ গ্রন্থাগারে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আশুতোষ গাঙ্গুলীর আবক্ষ মার্বেল মূর্তি।

ময়মনসিংহ

শশী লজ, গৌরীপুর লজ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, স্বাধীনতাস্তম্ভ, ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক, ময়মনসিংহ জাদুঘর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, নজরুল স্মৃতি কেন্দ্র, মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি, মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি, গৌরীপুর রাজবাড়ি, বীরাঙ্গনা সখিনার মাজার, রামগোপাল জমিদারবাড়ি, ফুলবাড়িয়া অর্কিড বাগান, চীনা মাটির টিলা, আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর, কুমিরের খামার, তেপান্তর ফিল্ম সিটি।

নারায়ণগঞ্জ

লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, হাজীগঞ্জে ঈশা খাঁর কেল্লা, কদমরসুল দরগাহ, পাঁচ পীরের দরগাহ, ইপিজেড আদমজী, মেরিন একাডেমী, লাঙ্গলবন্দ, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সমাধি, সোনাকান্দা দুর্গ, সালেহ বাবার মাজার, গোয়ালদী মসজিদ, সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, পাগলা ব্রিজ, বন্দর শাহী মসজিদ, মেরী এন্ডারসন (ভাসমান রেস্তোরাঁ), বিবি মরিয়মের মাজার, রাসেল পার্ক, জিন্দাপার্ক।

নরসিংদী

উয়ারী বটেশ্বর, বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান জাদুঘর, সোনাইমুড়ি টেক, আশ্রাবপুর মসজিদ, ইরানি মাজার, দেওয়ান শরীফ মসজিদ, গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্ত্তভিটা।

নেত্রকোনা

উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী, বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, রানীখং মিশন, টংক শহীদ স্মৃতিসৌধ, রানীমাতা রাশমণি স্মৃতিসৌধ, কমলা রানী দীঘির ইতিহাস, নইদ্যা ঠাকুরের (নদের চাঁদ) লোক-কাহিনী, সাত শহীদের মাজার, হজরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমির (রহ.) মাজার, রোয়াইলবাড়ি কেন্দুয়া।

রাজবাড়ী

চাঁদ সওদাগরের ঢিবি (মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র চাঁদ সওদাগরের স্মৃতিচিহ্ন), মথুরাপুর প্রাচীন দেউল, শাহ পাহলোয়ানের মাজার, দাদ্শী মাজার, জামাই পাগলের মাজার, নলিয়া জোডা বাংলা মন্দির, সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম), রথখোলা সানমঞ্চ, নীলকুঠি, মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র, দৌলতদিয়া ঘাট।

শরীয়তপুর

মগর, মহিষারের দীঘি, রাজনগর, কুরাশি, বুড়ির হাটের মসজিদ, হাটুরিয়া জমিদারবাড়ি, রুদ্রকর মঠ, রাম সাধুর আশ্রম, জমিদারবাড়ি, মানসিংহের বাড়ি, শিবলিঙ্গ, সুরেশ্বর দরবার, পন্ডিতসার, ধানুকার মনসাবাড়ি।

শেরপুর

গড় জরিপার দুর্গ , দরবেশ জরিপ শাহের মাজার, বারদুয়ারী মসজিদ, হযরত শাহ কামালের মাজার, শের আলী গাজীর মাজার, কসবার মুগল মসজিদ, ঘাঘরা লস্কর বাড়ী মসজিদ, মাইসাহেবা মসজিদ, নয়আনী জমিদারের নাট মন্দির, আড়াই আনী জমিদার বাড়ি, পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি, গজনী অবকাশ কেন্দ্র।

টাঙ্গাইল

আতিয়া মসজিদ, শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার, পরীর দালান, খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার, ঝরোকা, সাগরদীঘি, গুপ্তবৃন্দাবন, পাকুটিয়া আশ্রম, ভারতেশ্বরী হোমস, মহেড়া জমিদারবাড়ি/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, পাকুল্লা মসজিদ, কুমুদিনী নার্সিং স্কুল/কলেজ, নাগরপুর জমিদারবাড়ি, পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল, উপেন্দ্র সরোব, গয়হাটার মঠ, তেবাড়িয়া জামে মসজিদ, পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি, বঙ্গবন্ধু সেতু, এলেঙ্গা রিসোর্ট, যমুনা রিসোর্ট, কাদিমহামজানি মসজিদ, ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি, সন্তোষ, করটিয়া সা’দত কলেজ, কুমুদিনী সরকারি কলেজ, বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়, মধুপুর জাতীয় উদ্যান, দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস, পীরগাছা রাবারবাগান, ভূঞাপুরের নীলকুঠি, শিয়ালকোল বন্দর, ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস, নথখোলা স্মৃতিসৌধ, বাসুলিয়া, রায়বাড়ী, কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ।

খুলনা বিভাগ

বাগেরহাট

ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর (রহ.) মাজার, সিঙ্গাইর মসজিদ, বিবি বেগনী মসজিদ, চুনখোলা মসজিদ, পীর আলী মুহাম্মদ তাহেরের সমাধি, এক গম্বুজ মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, রণবিজয়পুর মসজিদ, জিন্দাপীর মসজিদ, রেজা খোদা মসজিদ, খানজাহানের বসতভিটা, ঢিবি, কোদলা মঠ, ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুল্লাহর বাড়ি, মোরেলের স্মৃতিসৌধ, ১৮৬৩ সালে তৎকালীন এসডিও মংলা পোর্ট, চিলা চার্চ, কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধি, প্রফুল্ল ঘোষের বসতবাড়ি, নীলসরোবর, জমিদার ক্ষিতিষ চন্দ্রের বসতবাড়ির ধ্বংসাবশেষ, শাহ আউলিয়াবাগ মাজার, হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মাজার, নাটমন্দির, রামজয় দত্তের কাছারিবাড়ি। ব্রিটিশ সেনাদের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কৃষ্ণমূর্তি, গোপাল জিউর মন্দির, লাউপালা, যাত্রাপুর, দুবলার চর, কটকা, কচিখালি, সুন্দরবন।

চুয়াডাঙ্গা

ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ, তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ, আলমডাঙ্গা রেলস্টেশন, হজরত খাজা মালিক উল গাউসের (রহ.) মাজার (গড়াইটুপি অমরাবতী মেলা), দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোং লি., দর্শনা রেলস্টেশন, দর্শনা শুল্ক স্টেশন, দর্শনা ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস চেকপোস্ট, নাটুদহ আটকবর, নাটুদহ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ, চারুলিয়া, কার্পাসডাঙ্গা, তালসারি, দত্তনগর কৃষি খামার, ধোপাখালী মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থান, কাশিপুর জমিদারবাড়ি, ধোপাখালী শাহী মসজিদ।

যশোর

হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী, মীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি, ভাতভিটা, সীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ, গাজী-কালু-চম্পাবতীর কবর, বাঘানায়ে খোদা মসজিদ, পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ, মীর্জানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুক্কুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গা সর্বজনীন পূজামন্দির, দশ মহাবিদ্যামন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, ভুবনেশ্বরী দেবীর মন্দির, রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির, লক্ষ্মীনারায়ণের মন্দির, মুড়লি শিবমন্দির, জোড়বাংলার দশভুজার মন্দির, চড়ো শিবমন্দির।

ঝিনাইদহ

নলডাঙ্গা মন্দির, মিয়ার দালান, কেপি বসুর বাড়ি, গোড়ার মসজিদ, মিয়ার দালান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, সাতগাছিয়া মসজিদ, জাহাজঘাটা হাসিলবাগ গাজী-কালু-চম্পাবতীর মাজার, বলু দেওয়ানের বাজার, দত্তনগর কৃষি খামার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ ও মাজার, শৈলকুপা রামগোপাল মন্দির, মরমি কবি পাঞ্জু শাহের মাজার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ, কামান্না ২৭ শহীদের মাজার, সিরাজ সাঁইয়ের মাজার, ঢোলসমুদ্র দীঘি, মল্লিকপুরের এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ।

খুলনা

সুন্দরবন, রেলস্টেশনের কাছে মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি, দক্ষিণডিহি, পিঠাভোগ, রাড়ুলী, সেনহাটি, বকুলতলা, শিরোমণি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ, চুকনগর, গল্লামারী, খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি, মহিম দাশের বাড়ি, খলিশপুর সত্য আশ্রম।

কুষ্টিয়া

শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহের মাজার, মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা, ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, আড়-য়া পাড়ার নফর শাহের মাজার, কুমারখালী বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার এবং সাফিয়ট গ্রামের জঙ্গলী শাহের মাজার, জর্জবাড়ী, মুহিষকুন্ডি নীলকুঠি, কালীদেবী মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’।

মাগুরা

রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ, সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি, সিদ্ধেশ্বরী মঠ, ভাতের ভিটা পুরাকীর্তি, শ্রীপুর জমিদারবাড়ি, মোকাররম আলী (রহ.) দরগাহ, শত্রুজিৎপুর মদনমোহন মন্দির।

মেহেরপুর

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন, মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, পৌর ঈদগাহ, মেহেরপুর পৌর কবরস্থান, মেহেরপুর পৌর হল, মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ, আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন, সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির, আমঝুপি নীলকুঠি, ভাটপাড়ার নীলকুঠি, সাহারবাটি, ভবানন্দপুর মন্দির।

নড়াইল

সুলতান কমপ্লেক্স, বাধাঘাট, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক, চিত্রা রিসোর্ট, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স।

সাতক্ষীরা

সুন্দরবন, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত, যশোরেশ্বরী মন্দির, হরিচরণ রায়চৌধুরীর জমিদারবাড়ি ও জোড়া শিবমন্দির, যিশুর গির্জা, মোজাফফর গার্ডেন অ্যান্ড রিসোর্ট, মায়ের মন্দির, মায়ি চম্পার দরগা, জোড়া শিবমন্দির, শ্যামসুন্দর মন্দির, চেড়াঘাট কায়েম মসজিদ, তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ, গুনাকরকাটি মাজার, বুধহাটার দ্বাদশ শিবকালী মন্দির, টাউন শ্রীপুর, দেবহাটা থানা, প্রবাজপুর মসজিদ, নলতা শরীফ।

যেসব কারনে আপনার ফেসবুক একাউন্ট ডিজেবল হয়|

যেসব কারনে আপনার একাউন্ট ডিজেবল হয় অথবা টেম্পরারি লক হয়ে ভেরিফিকেশন চাইতে পারে সেগুলোর কিছু উদাহরণ নিচে দিয়ে দিলাম। আশা করি এসব টার্মস ও রুলস ফলো করে আপনি নিরাপদে ফেসবুক সহ অন্যান্য সোশ্যাল সাইট গুলো ব্যবহার করবেন, অন্যান্য সোশ্যাল সাইট গুলিও সাধারণত এসব টার্মস ফলো করে।
.
আসলে ফেসবুক ওইসব কারণের জন্য একাউন্ট গুলো ডিজেবল করে থাকে যে একাউন্ট গুলো ফেসবুক কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড টার্মস ব্রেক করে। কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড বলতে কি বুঝাতে চেয়েছি তা নিশ্চয় এতক্ষনে বা এতদিনে বুঝে গেছেন। চলুন এবারে কারণ গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক।
.
-ফেসবুক শর্তাবলী অনুসরণ করে না এমন কোনো কন্টেন্ট পোস্ট করাঃ
আমরা অনেকেই স্প্যাম মেসেজ, টেক্সট, বিভিন্ন ভুয়া কন্টেন্ট, ভুয়া নিউজ পোস্ট করি। উদাহরণ সরুপ অনেকে আছে যারা একই মেসেজ একই টেক্সট বার বার বিভিন্ন যায়গায় পোস্ট করতেই থাকে, মানুষের ইনবক্সে ফরওয়ার্ড করতে থাকে। কোনো মেসেজে যদি লেখা থাকে “মেসেজ টি ২০ জনকে পাঠান তাহলে এই হবে ওই হবে” এই ধরনের মেসেজ গুলো বেশি ফরওয়ার্ড হয়। বার বার একই কন্টেন্ট শেয়ার করাকে ফেসবুক সিকিউরিটি টিম ফিল্টারিং করে স্প্যাম করে দেয়, একটা মেসেজ বার বার পাঠাতে থাকলে আপনার ওই কন্টেন্ট টি স্প্যাম হয়ে যায়। তখন হয়তো আপনাকে ফেসবুক সিকিউরিটি টিম একটা ওয়ার্নিং নটিফিকেশন দিবে অথবা টেম্পরারি ব্লক দিয়ে ভেরিফিকেশন করতে বলবে, অথবা সোজা সাপ্টা একাউন্ট টি ডিজেবল করে দিতে পারে। সুতরাং এই ফালতু জিনিস থেকে যত পারেন দূরে থাকেন।
আর কখনোই কোনো ভুয়া নিউজ প্রকাশ করবেন না এটি একটি মারত্মক অপরাধ, এটি যদি কেউ রিপোর্ট করে রিভিউ চায় কোনো ওয়ার্নিং ছাড়া ব্লক হয়ে যেতে পারে আপনার সাধের একাউন্ট টি।
.
– ফেক নেইম ব্যবহার করাঃ
এর আগের পোস্টে এই ফেক নাম আর টার্মস গুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখেছি ওই পোস্ট পড়লে আরও ভালো ধারনা পাবেন। এই ফেক নেইম ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
.
– ছদ্মবেশী হয়ে ফেসবুকে একাউন্ট ক্রিয়েট করাঃ
এই ছদ্মবেশী একাউন্ট বলতে বুঝায় যেসব একাউন্ট এর মালিক নিজের নাম নিজের ছবি প্রয়োজনীয় তথ্য গোপন করে একাউন্ট পরিচালনা করে, যেমন ধরুন প্রোফাইল পিকচারে ভুতের ছবি, এ্যানোনিমাস সিম্বল, ভুল ভাল টেক্সট সম্বলিত ছবি, ফেইক নাম ব্যবহার করা, ভুল ভাল ভিত্তিহীন ডিটেইলস যোগ করা যেমন ধরুন
Works At Facebook As a Software engineer,
Works at babar hotel,
works at han tan habi jabi,
Study At Student of the year,
Study At পড়ালেখা করিনা খাই দাই ঘুরে বেড়াই।
এইসব কখনই কোনো মানুষের ওয়ার্ক্স সামারি, একাডেমিক পরিচয় হতে পারেনা। এরকম কিছু কিছু কারনেও প্রোফাইল ডিজেবল হতে পারে।
.
আরেকটা বিষয় অনেক আপুরা নিজের প্রাইভেসি রক্ষার্থে নিজে সেইফ থাকার স্বার্থে এরকম প্রোফাইল ইউজ করেন, তাদের জন্য একটা টিপস দেই।
আপনি যদি ছদ্মবেশী প্রোফাইল ব্যবহার করে নিজে সেফ থাকতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রোফাইলে সব ঠিক ঠাক তথ্য দিয়ে দিন তারপর ওইগুলোর প্রাইভেসি অনলি মি করে রাখুন তাহলে কেউ আপনাকে স্পাই করতে পারবেনা, একটা রিয়েল সিম্পল ছবি আপলোড করে সেটার প্রাইভেসি অনলি মি করে রাখুন তাহলে আর কেউ আপনার ছবি দেখতে পাবেনা, পরবর্তী তে অন্য ইউনিক কোনো ছবি ইউজ করতে পারেন প্রোফাইল পিকচারে যা অন্য সবার সাথে মিলবে না, অমিল রাখা জরুরী আছে সেটা পরবর্তীতে আলোচনা করবো। এতে করে আপনার সাপ ও মরলো লাঠিও ভাঙ্গলোনা। কখনও কেউ যদি আপনার প্রোফাইল এর রিভিউ চেয়ে ফেসবুকে রিপোর্ট সাবমিট করে তখন ওটা ফেসবুক রিভিউ করে আপনাকে আর ভেরিফিকেশন এ ফেলবে না। এই কাজ টা করাতে একটা সুবিধা আছে আপনার কাছে যদি ফেসবুক কোনো কারনে আপনার কোনো তথ্য চেয়ে থাকে তখন আপনি আপনার আসল তথ্য টি দিয়ে সাবমিট করে নিতে পারবেন, প্রোফাইল টি এইভাবে আপনি রিকোভার করে নিতে পারবেন। সুতরাং ভুল ভাল তথ্য না দিয়ে নিট তথ্য দিয়ে প্রাইভেসি মেইন্টেইন করে নিতে পারেন।

তবে আমার মতে সঠিক পন্থায় ব্যবহার করা ভালো। ফেসবুক প্রাইভেসি কন্ট্রোলের জন্য যথেষ্ট ফ্যাসিলিটি দিয়ে রেখেছে আমরা কেনো সেইগুলো বাদ দিয়ে ভুল ভাল পথ অনুসরণ করবো? কোনো যৌক্তিকতা নেই এসব করার।
.
-ফেসবুকের মানদন্ড ভঙ্গ করাঃ
এমন কোনো ব্যবহার কারো সাথে করবেন না যাতে করে ওই ব্যাক্তি বা গোষ্টি কে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। কাউকে আজে বাজে নুডস অথবা হুমকি সরুপ কিছু লিখবেন না, কারো প্রান নাশের হুমকি দেবেন না, শান্তি বজায় রাখবেন।
ফেসবুক কারো নিজস্ব সম্পত্তি না যে যা খুশি করলেন আর আপনাকে তার শাস্তি ভোগ করতে হবেনা, এরকম ভাবার দরকার নেই। স্প্যাম লিংক শেয়ার করবেন না, কোনো রিস্কি সাইটের লিংক কোথাও শেয়ার বা ফরওয়ার্ড করবেন না, কারো সাথে কোনো আইন বিরোধি কাজকর্ম নিয়ে ডিস্কাসনে যাবেন না।
অনেক ক্ষেত্রে ফেসবুক ফিল্টার এটা অটোমেটিক ডিটেক্ট করে আপনার একাউন্ট ডিজেবল বা বন্ধ করে দিতে পারে। অথবা কেউ কমিউনিটি রুলস ব্রেক করায় আপনাকে রিপোর্ট করে দিতে পারে আর যদি ফেসবুক রিভিউ করার পর রিপোর্ট এর সত্যতা পায় আপনাকে কোনো ওয়ার্নিং ছাড়া আপনার একাউন্ট বন্ধ করে দিবে। বিলিভ ইট অর নট, কথা গুলো শুনতে খারাপ লাগলেও ঘটনা কিন্তু সত্যি।
.
– নিজস্ব প্রোফাইল দ্বারা প্রাতিষ্ঠানিক এ্যাডভার্টাইজিং অথবা প্রমোশনঃ
আপনার প্রোফাইল এ কোনো কোম্পানি অথবা অর্গানাইজেশন কে প্রোমট করবেন না, অথবা প্রচারনা চালাবেন না, আপনার প্রোফাইল দিয়ে কোনো প্রোডাক্ট এর এড দিতে পারবেন না। এটিও ফেসবুক কমিউনিটির নীতিমালা ভঙ্গ করে, আপনার প্রোফাইল টি একান্তই আপনার এ বিষয়ে যদি কোনো সন্দেহ না থাকে তবে আপনি উপরোক্ত নিয়ম গুলো কে ফলো করুন।

আপনার প্রোফাইল টি একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যবহার এর জন্যে। আপনি যদি কোনো কোম্পানি, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি যেগুলো নির্দিষ্ট ব্যাক্তি কে প্রকাশ না করে অন্য কিছু প্রকাশ করে এরকম কোনো কিছুর প্রচার বা পরিচালনা কর‍তে চান সেক্ষেত্রে আপনি পেইজ ক্রিয়েট করে নিতে পারেন তাতে করে ব্যাপারটা মানসম্মতও হবে আবার আপনি ফেসবুকের টার্মস ও ভঙ্গ করলেন না। দারুন না ব্যাপার টা?
.
আরও কিছু কিছু কারনে ফেসবুক একাউন্ট টেম্পরারি লক হতে পারে সেগুলোও বলে দিচ্ছি।

ধরুন আপনাকে কেউ একটা রিস্কি লিংক/স্প্যাম লিংক/ফিশিং লিংক দিলো আপনি ক্লিক করে বসলেন। একটা কথা বলে রাখা ভালো একসময় ফেসবুকের এই দারুন ফিল্টারিং সিস্টেম টা ছিলোনা থাক্লেও এতো কার্যকর ছিলোনা, এখন অনেক উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে, এসব অনিরাপদ লিংকে ক্লিক করার সাথে সাথে ফেসবুক আপনাকে রিডাইরেক্ট করে ওয়ার্নিং পেইজ এ নিয়ে যাবে, সুতরাং আলাদা এক্সটেনশন এ যাওয়ার আগে সতর্ক থাকুন এবং শিওর হয়ে নিন আসলেই কি জিনিস টা নিরাপদ কিনা, আন্দাজে হুট হাট করে অনিরাপদ যায়গায় প্রবেশ করলে ফেসবুক সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে টেম্পরারি লক দিবে আর সিকিউরিটি ভেরিফিকেশন করতে বলবে। এই লিংক টি নিরাপদ কিনা তা জানার একটা বেসিক উপায় হলো আপনার ব্রাউজারে নতুন একটা ইনকোয়িংগো ট্যাব ওপেন করে লিংক টা কপি করে এনে এন্টার করে দেখতে পারেন। প্রবেশ করার পর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আসলেই এড্রেস টি ভুয়া নাকি নিরাপদ। সোজা হুট হাট করে ফেসবুকে থাকা অবস্থায় ক্লিক করতে যাবেন না।

আবার ধরুন আপনি ভিপিএন ব্যবহার করছেন সেক্ষেত্রেও আপনার একাউন্ট ডিজেবল হতে পারে অনেকেই এর ভুক্তভোগী, ইভেন আমিও হয়েছিলাম অনেক বছর আগে। সুতরাং বার বার ভিপিএন চেঞ্জ করে, কান্ট্রি চেঞ্জ করে ফেসবুক ইউজ না করাই মঙ্গল জনক। ভিপিএন প্রয়োজনে ব্যবহার করবেন তবে সতর্কতার সাথে এই ভিপিএন নিয়ে পরবর্তী তে আরও আলোচনা করবো।

একাধিক ব্রাউজারে এবং ডিভাইসে একই একাউন্ট একই সাথে পরিচালনা করলে আপনার একাউন্ট ভেরিফিকেশন চাইতে পারে অথবা পার্মানেন্টলি লক হয়ে যেতে পারে।

কিভাবে ক্রেতা তৈরি করবেন

 

কিছু বিষয় থাকে যা আমাদের দেশের ক্রেতাদের ই-কমার্স বিষয়ক প্রতিষ্ঠান থেকে জিনিস কিংবা পণ্য কিনতে আগ্রহী করে তুলবে কিংবা আমরা ক্রেতা তৈরি করে

১। ক্রেতা নির্বাচনঃ

ক্রেতা যদি হয় ১৮ বছরের ওপর শিক্ষিত কেউ তবে সেই ক্রেতা মোবাইল কিংবা ইন্টারনেট ব্যবহারের সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু সেই শিক্ষিত ক্রেতাই অনলাইনে কিনতে আগ্রহী নয় । কারণ কি ? ক্রেতা জিনিস ধরে দেখতে পারছেনা । সেখানে কোম্পানিকে ক্রেতার কাছে যেতে হবে । সবকিছুর ওপর একটা আসল কথা হল সবকিছু অনলাইনে বিক্রি করে ফেলবো , ভার্চুয়াল জগত সব । কিন্তু না, পণ্য কিন্তু বাস্তব জগতে কেউ কিনছে । তার জন্যে ক্রেতার সন্তুষ্টির জন্যে মাঝে মাঝে ক্রেতার কাছে যেতে হবে । হতে পারে সেটা মেলার মাধ্যমে কিংবা ডোর টু ডোর । আর আজকের কম বয়সী মানুষটা আগামী দিনের ক্রেতা । সম্ভাব্য ক্রেতার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে ।

২। ক্রেতা প্রশিক্ষণঃ

“ক্রেতা প্রশিক্ষণ” কথাটি পড়ে অবাক হওয়ার কিছু নেই । মনে রাখতে হবে আমরা তৃতীয় বিশ্বের মানুষ । সেখানে সবকিছুই আমাদের অনেক কষ্ট করে করতে হবে । যে ক্রেতা নয় , তাকে ক্রেতা বানাতে হবে । পারলে একজন ভিক্ষুককে ই- কমার্সের ক্রেতা বানান । এতে হাসার কিছু নেই , আমাদের দেশে ভিক্ষুকেরও বাড়ি আছে । ভিক্ষুকরা যদি নিজের ভিক্ষা কিভাবে বাড়াবে সেটার জন্যে মিটিং করতে পারে আমাদেরই দেশে , তবে কেন আপনি ক্রেতা তৈরির জন্যে কষ্ট করবেন না( উদাহরণ হিসেবেই বলা হল) । আমাদের দেশ কিন্তু আমেরিকা না , এখানে ক্রেতাও আপনাকে তৈরি করতে হবে । কারণ ক্রেতা বুঝেনা জানেনা ই-কমার্স কি । আর অল্প ক্রেতা ই- কমার্স জানলে আপনার ব্যবসার প্রসার হওয়ার সম্ভাবনা কম ।

৩।ক্রেতা সন্তুষ্টিঃ

আমাদের দেশের মানুষ ফ্রি শব্দটির সাথে পরিচিত । তাই ক্রেতাকে পণ্য বা জিনিস ফ্রি ডেলিভারির ব্যবস্থা করুন । কষ্ট হবে, তবুও করুন । কি দরকার পুরো দেশজুড়ে প্রথমেই ব্যবসা শুরু করার, নিজের ধারণক্ষমতা অনুযায়ী একটি শহরে প্রথমে শুরু করুন । ঠিকমত একটি শহরেই আপনার কাস্টমার আপনি তৈরি করে ফেললে সেটি মেইনটেইন করতেই আপনাকে রীতিমত হিমশিম খেতে হবে ।এমন হতে পারে একটা শহরই আপনার জন্যে কোটি টাকার বিজনেসের জায়গা হতে পারে । তাই পরিমান বাড়ানো না , কোয়ালিটি বজায় রাখুন আপনার বিজনেসের ।

৪। কিভাবে ক্রেতা তৈরি করবেনঃ

চমৎকার করে কিছু লিফলেট করুন , জানি আমাদের দেশে অনেকেই লিফলেট না পড়েই ফেলে দেয় । তবুও কিছু মানুষতো পড়বে । আর ব্যবসায় এইরকম বিষয় ঘটবে , এটার জন্যে আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে । কারণ ব্যবসা মানেই আপনাকে অকল্পনীয় বাঁধা পেরোতে হবে। কিছু জায়গায় মনে হবে এই খরচ না করলেও হয় , কিন্তু কিছু প্রমোশন আপনাকে করতে হবে। ১০ জনের মধ্যে ৪ জন যদি আকৃষ্ট করতে পারেন তবেই আপনি সফল , আরও বেশি করলে আরও ভালো । আপনার লক্ষ্যই হবে সর্বোচ্চ । সেই লিফলেটে কিভাবে ক্রেতা পণ্য কিনবে তার ছবি সম্বলিত দিক নির্দেশনা থাকবে ।

৫। ভিডিও তৈরি করুন প্রশিক্ষণেরঃ

ক্রেতা তৈরি আছে এই ধরণের ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন । অনেক মানুষ ক্রেতা হতে পারছেনা না জানার কারণে । তাদেরকে ক্রেতা হিসেবে গড়ে তুলুন । ব্যবসার জন্যে আপনাকে দৌড়াতে হবে । সব অনলাইনে হবে এটা ভাবনা করা ভুল । তাহলে আপনি একজন দক্ষ ব্যবসায়ীর মতন আচরণ করছেন না । ভিডিও তৈরি করে কিভাবে কেনাকাটা করতে হয় তা ক্রেতাকে শিখান। অনলাইনে এই সিস্টেমে ছড়ান । আপনারই ব্যবসা প্রসার হবে ।

৬। বিহেভিয়ার ফর কাস্টমারঃ

আমাদের দেশে অধিকাংশ ব্যবসায়ী ক্রেতার সাথে খুব একটা ভালো ব্যবহার করেনা । পণ্য কেনার পর ক্রেতাকে চিনি না এইরকম একটা অবস্থা । কিন্তু একজন ক্রেতাই আপনাকে আরও ১০ জন ক্রেতা তৈরি করে দিবে । নিজেও সেই ক্রেতা আপনার প্রোডাক্ট কিনবে ।

৭।ক্যাশ অন ডেলিভারি থেকে বের হয়ে আসুনঃ

ক্রেতাকে আধুনিক করুন। যত দ্রুত আধুনিক করবেন তত আপনার কাজ সহজ হবে । অনলাইন কিংবা মোবাইল পেমেন্ট নিন। এ ক্রেতাকে প্রশিক্ষিত করুন আস্তে আস্তে।

৮। মোবাইলে কেনাকাটার ব্যবস্থা করুনঃ

ক্রেতা যেন মোবাইলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট দেখতে পায় সেইরকম করুন । ক্রেতার কাজ সহজ করুন । যত সহজ করবেন ততই ক্রেতা বাড়বে ।

৯। ক্রেতার ঠিকানা রাখুনঃ

সবসময় ক্রেতার ঠিকানায় পণ্য ডেলিভারি করুন । নিজের কাজ সহজ করুন এবং ক্রেতার কাজ সহজ করুন। যেখানে সেখানে প্রোডাক্ট ডেলিভারি বন্ধ করুন । নিজের ব্র্যান্ড ক্রিয়েট করুন । ক্রেতার নির্ভরতা বাড়বে।

১০। সার্ভিস ফর কাস্টমারঃ

প্রোডাক্ট নিয়ে কোন সমস্যা হলে ক্রেতার সাথে সুন্দর ব্যবহার করুন । ক্রেতার জন্যে ২৪ ঘণ্টা কাস্টমার সার্ভিস রাখুন । প্রোডাক্ট বিক্রির পর ক্রেতাকে চিনিনা এরকম চিন্তা করা উচিত নয় । আমাদের দেশের অনেক বড় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ক্রেতাকে পরবর্তীতে সার্ভিস দিতে চায় না , ভালো ব্যবহার করে না । আমাদের দেশের জন্যে অনেক বড় প্রতিষ্ঠানের কাস্টমার সার্ভিস অবহেলিত । সেজন্যে আপনাকে এই ব্যাপারে সচেতন হতে হবে । আপনি ভালো সার্ভিস দিলে সেই বড় বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে আপনি প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যেতে পারবেন , এভাবেই বড় প্রতিষ্ঠানের কাস্টমার আপনার ক্রেতা হবে । বিজনেস যত বড়ই হোক ক্রেতাকে কখনও অবহেলা করা উচিত নয় । সুনাম অর্জন করতে কষ্ট করতে হয় ঠিক তেমনি তা ধরে রাখাও জরুরি । এটাই আপনার প্রতিষ্ঠানকে অন্যদের থেকে আলাদা করবে।

১১। ক্রেতার মনের কথা বলুনঃ

ক্রেতার ওপর বিরক্ত হবেন না । একজন ক্রেতা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর ক্রেতা হতে পারে । একটি প্রোডাক্ট কিনলে তার সাথে সামাঞ্জস্য আরও কিছু প্রোডাক্ট এর খবর দিন । মাঝে মাঝে প্রিমিয়াম ক্রেতাকে কিছু গিফট দিন । কোন একটা উৎসব আয়োজন করুন । ক্রেতাকে উৎসবের নিমন্ত্রন পাঠান । ক্রেতা অনেক খুশি হবে ।